 
                                            
                                                                                            
                                        
ষষ্ঠীপূজার মধ্য দিয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা গতকাল শুরু হয়েছে। ঢাক-ঢোলের বাজনা, কাঁসা, শঙ্খের আওয়াজ এবং ভক্তদের উলুধ্বনিতে এখন মুখরিত প্রতিটি মন্দির ও পূজামন্ডপ।
এর আগে বৃহস্পতিবার শুরু হয় দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিকতা। গোধূলি লগ্নে মন্দিরে মন্দিরে দেবীর বোধনের মধ্য দিয়ে সূচনা ঘটে উৎসবের। শনিবার হবে মহাসপ্তমী। রোববার মহাষ্টমী ও কুমারী পূজা। সোমবার মহানবমী আর মঙ্গলবার বিজয়া দশমী।
দশমীর দিনে প্রতিমা বিসর্জনের মাধ্যমে শেষ হবে দুর্গোৎসব। রঙ তুলির ছোঁয়ায় এখন সজ্জিত মা দুর্গা। দুর্গা পূজা উপলক্ষে রাতে আলোকসজ্জা ও সাজসজ্জায় সজ্জিত প্রতিটি মন্দির। বরিশাল মহানগরে এবারেও সব থেকে বড় তোরণ নির্মান করেছে শংকর মঠ পূজা উদযাপন কমিটি। এছাড়াও বড় পূজা মন্ডপ নির্মান করেছে শ্রীশ্রী পাষনময়ী কালী মাতার মন্দির। পাশাপাশি নানা ধরণের সাজ সজ্জায় সজ্জিত হয়েছে জগন্নাথ মন্দির। অপরদিকে ভিন্ন ধর্মী তোরণ ও আলোকসজ্জার সজে সজ্জিত হয়েছে ফলপট্রি মহানগর পূজা মন্ডপ।
দুর্গা পূজাকে ঘিরে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা ব্যাপক। এবার জেলায় ৬শ ১৩টি মন্ডপে দুর্গাৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। বরিশাল মহানগর ও জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের নেতারা জানান, পূজায় মন্ডপে মন্ডপে নিরাপত্তা নিশ্চিতের লক্ষে পুলিশ আনসারের পাশাপাশি স্বেচ্ছাসেবক টিম রাখা হয়েছে।