এশিয়ার প্রতিনিধিরা সব আগেই বিদায় নিয়েছে। বেঁচে ছিল কেবল জাপানের আশা। ওদিকে আফ্রিকা থেকেও শুধু দ্বিতীয় রাউন্ডের আশা দেখছিল সেনেগাল। দু’দলেরই সুযোগ ছিল শেষ ষোলোয় যাওয়ার। তার জন্য শেষ ম্যাচে সমতা করতে পারলেই হতো। কিন্তু জাপান-সেনেগাল দু’দলই হেরে গেলো। প্রথম ম্যাচে হেরেও শেষ দুই ম্যাচে জিতে গ্রুপ সেরা হয়ে শেষ ষোলোয় গেলো কলম্বিয়া। আর বিদায় নিলো সেনেগাল। তবে এশিয়ার একমাত্র প্রতিনিধি হিসেবে শেষ ষোলোয় টিকে রইল জাপান।
জাপান প্রথমার্ধে পোল্যান্ডের বিপক্ষে গোল শূন্য সমতা নিয়ে শেষ করে। এরপর দ্বিতীয়ার্ধের ৫৯ মিনিটে গোল খাই তারা। হোঁচট খাই নিজেদের দ্বিতীয় রাউন্ডের স্বপ্ন। কারণ সেনেগাল-কলম্বিয়া ম্যাচটি সমতায় ছিল তখনো। কিন্তু ৭৪ মিনিটে সেনেগাল গোল খেয়ে গেলে আফ্রিকার দলটির স্বপ্নে ভাঙন ধরে। দ্বিতীয় রাউন্ডে চলে যায় জাপান।
আর এক্ষেত্রে জাপানের পক্ষে গেছে তাদের ফেয়ার প্লে রুল। না হলে জাপান-সেনেগালের গোল ব্যবধানও সমানে সমান ছিল। কিন্তু সেনেগাল জাপানের থেকে বেশি হলুদ কার্ড দেখায় বিদায় হয়ে গেলো তাদের।