সোমবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে নগরীর টাউন হলের সামনে সংবাদ সম্মেলন করে এ ঘোষণা দেন তিনি।
এ সময় তিনি বলেন, বিভিন্ন কেন্দ্রে তার এজেন্টদের মারধর করে বের করে দেয়া হেয়েছে। এমনকি ভোটারদের কাছ থেকে ক্ষমাতাসীন দলের কর্মীরা ব্যালট পেপার ছিনিয়ে নিয়ে নৌকায় সিল দিচ্ছে।
এছাড়াও কয়েকটি কেন্দ্রে ইভিএম মেশিনে তার ‘হাতপাখা’ প্রতীকের মার্কা রাখা হয়নি। ফলে ভোটাররা হাতপাখা প্রতীকে ভোট দিতে পারছেন না বলেও তার কাছে অভিযোগ এসেছে।
উল্লেখ্য সোমবার সকাল ৮টা থেকে বরিশালে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে।
বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে ৬ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৯৪ জন এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৩৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এবার ২ লাখ ৪২ হাজার ১৬৬ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ২১ হাজার ৪৩৬ জন এবং নারী ভোটার রয়েছেন ১ লাখ ২০ হাজার ৭৩০ জন।
নগরীতে ১২৩টি কেন্দ্রের ৭৫০টি বুথে বিরামহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলবে। এরমধ্যে ৪টি ওয়ার্ডের ১টি কেন্দ্রে ৭৮টি বুথে ভোট গ্রহণ করা হবে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন বা ইভিএম পদ্ধতিতে।