সিম্পলভাবে বানানো সরিষার তেলে তেহারি তৈরির রেসিপি

লেখক:
প্রকাশ: ৭ years ago

তেহারি খেতে যেমনি মজাদার ঠিক তেমনি রান্না করতে অনেক সময় বারোটা বেজে যায়! সবার জন্য প্রযোজ্য নয় এই কথাটা। অনেকেই আছেন যারা তেহারি রান্নায় পারদর্শী। তবে অনেক সময় এমনও হয় যে, সিম্পলভাবে ঝামেলা ছাড়া তেহারি রান্না করে খেতে ইচ্ছে করে। আজ সেই ইচ্ছের কথা মাথায় রেখেই এই রেসিপি শেয়ার করা।একটা কথা বলতে চাই , এটাই যে অরিজিনাল তেহারি রেসিপি তা কিন্তু নয় , খুব সাধারন আর সহজভাবে বানানো একটা ভার্সন !

উপকরণ

  • মুরগি ( ১ টা ছোট পিস করে কাটা)/ গরুর মাংস ৬৫০ গ্রাম ছোট পিস করে কাটা
  • হাফ কাপ দই
  • পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ
  • আদা বাটা ২ টেবিল চামচ
  • রসুন বাটা ২ চা চামচ
  • পেয়াজ বাটা ৩ চা চামচ
  • এলাচি ৩ -৪ টা
  • জয়ফল বাটাহাফ চা চামচ
  • দারচিনি ২ -৩ টা
  • লবঙ্গ কয়েকটা
  • ২ -৩ টা তেজপাতা
  • তেল ৪ টেবিল চামচ
  • লবণ স্বাদমত

প্রণালী

মুরগির/ গরুর মাংশের সাথে উপরের সবকিছু মেখে মেরিনেট করে রাখুন ১ ঘন্টা। তারপর একদম অল্প পানি দিয়ে এটাকে রান্না করুন মুরগির মাংশ হলে ২৫ মিনিট, গরুর মাংস ১ ঘণ্টা। হালকা ঝোল থাকবে, তেল উপরে উঠে আসলেই বুঝবেন যে তৈরি।


পোলাও এর জন্য 

  • কালোজিরা পোলাও চাল / বাসমতি চাল ৩ কাপ
  • হাফ কাপ সরিষার তেল
  • লবণ স্বাদমত
  • কাঁচা মরিচ ৯-১০ টা
  • বেরেস্তা- ১/২ কাপ

প্রণালী 

বড় একটা হাড়িতে সরিষার তেল দিয়ে তাতে চাল আর লবণ দিয়ে দিন। চালটা একটু ভেজে নিয়ে ৫ কাপ ফুটন্ত গরম পানি আর সাথে রান্না করা মুরগির পিসগুলা/গরুর মাংশ দিয়ে নেড়ে দিন। বেরেস্তা দিয়ে দিন। এবার চুলার আঁচটা বাড়িয়ে দিন। চালটা যখন ফুলে উঠবে আর পানি শুকাতে থাকবে তখন আঁচ একদম কমিয়ে উপরে কাঁচা মরিচ দিয়ে ঢাকনা আটকে দমে দিয়ে দিন ২০ মিনিট-এর জন্য।  সরাসরি চুলায় দেবেন না, নিচে একটি তাওয়া দিয়ে দিন। তাওয়া না থাকলে একটা হাড়িতে গরম পানি দিয়ে তার উপর তেহারির হাঁড়ি বসিয়ে দিন।ঢাকনা ভালোভাবে লাগিয়ে দেবেন। খেয়াল রাখবেন ভাপ যেন বের না হয়। আর বেশি নারাচারা করবেন না তাহলে চাল ভেঙে যাবে। নামিয়ে গরম গরম সালাদের সাথে পরিবেশন করুন। তেহারিতে আলু যায় না ! যেহেতু আমরা আলু পছন্দ করি আমি আলু সিদ্ধ করে লাল করে ভেজে দমে দেয়ার সময় দিয়ে দিয়েছি।

নারী বার্তাপ্রচ্ছদবিনোদন এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় বর্তমান সরকার বদ্ধ পরিকর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে প্রথমেই স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেন।তিনি বলেন, বর্তমান সরকার প্রতিটি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রয়োজনীয় সামগ্রী প্রদানের জন্য বৃহৎ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এজন্য চাই সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা। স্বাস্থ্য খাতে কোনো প্রকার অনিয়ম দুর্নীতি সহ্য করা হবে না। এ লক্ষ্যে কমিটির সকলকে সচেষ্ট থাকতে হবে।শনিবার পিরোজপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় তিনি এসব কথা বলেন।সভায় পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক আবু আলী মো. সাজ্জাদ হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোল্লা আজাদ, সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ মো. শাহ আলম, পিরোজপুরের সিভিল সার্জন ডা. মো. ফারুক আলম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হক, ইউএনও সরকার আব্দুল্লাহ আল মামুন বাবু, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. তানভীর সিকদার, ওসি মো. কামরুজ্জামান তালুকদার প্রমুখ বক্তব্য দেন।এর আগে মন্ত্রী স্বরূপকাঠি পৌর গোরস্থান ও শ্মশান ঘাটের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন শেষে পৌরসভার মেয়র মো. গোলাম কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সুধী সমাবেশে যোগ দেন।সেখানে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হয় এমন কোন কাজ না করার জন্য তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান।পরে মন্ত্রী জাতীয় সমবায় দিবসের র‌্যালিতে অংশ গ্রহণ করেন। সব শেষে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সকল সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন।গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী বলেন, ‘দলে থাকবেন আর দলের সিদ্ধান্ত বিরোধী কাজ করবেন, তা হবে না। অনুপ্রবেশকারীকে দলে স্থান দেওয়া হবে না। শেখ হাসিনা রাত-দিন পরিশ্রম করে দেশের উন্নয়ন করে চলছেন। এ ধারা অব্যহত রাখতে আওয়ামী লীগের সকল নেতাকর্মীকে ঐক্যবদ্ধ থেকে কাজ করতে হবে।’
৬ years ago