বাংলাদেশের তিন জয়েই ম্যাচ সেরা সাকিব

লেখক:
প্রকাশ: ৬ years ago

বাংলাদেশের তো নয়ই, অন্য কোনো দেশের হয়েও এক বিশ্বকাপে তিনবার ম্যাচ সেরার পুরস্কার জেতা ক্রিকেটারের সংখ্যা খুব কম। এই তালিকায় ৮ম ক্রিকেটার হিসেবে নাম লেখালেন সাকিব আল হাসান। তবে একটি ক্ষেত্রে নিশ্চিত সবার চেয়ে এগিয়ে থাকবেন সাকিব। নিজের দল যে ক’টি ম্যাচ জিতেছে, সব কটিতেই নির্দিষ্ট একজন মাত্র ক্রিকেটার ম্যাচ সেরার পুরস্কার পাচ্ছেন, এমনটা নেই আর। সাকিবই সেখানে একমাত্র ক্রিকেটার।

এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশ এখনও পর্যন্ত ম্যাচ জিতেছে কেবল তিনটি এবং তিনটিতেই ম্যাচ সেরার পুরস্কার উঠলো সাকিব আল হাসানের হাতে।

আজ তো হ্যাম্পশায়ারের রোজ বোলে একক সাকিব শো চলেছে। আফগানরা একা সাকিবের হাতেই ধুমড়ে-মুচড়ে গেছে। যে আফগানিস্তান বাংলাদেশকে নিয়ে ডুবতে চেয়েছিল, তারাই কি না একা একা ডুবে মরলো। বাংলাদেশের টিকিটিও ছুঁতে পারলো না। সে কেবল সাকিব আল হাসানের একক কৃতিত্বে।

ম্যাচ শেষ হওয়ার আগেই তাই ম্যাচ সেরা কে হচ্ছেন, তা চোখ বন্ধ করে বলে দেয়া সম্ভব হয়েছিল। ব্যাট হাতে ৫১ রান করার পর বল হাতে একাই ধ্বস নামান সাকিব। ১০ ওভার বল করে ২৯ রান দিয়ে নেন ৫ উইকেট।

নিজেদের প্রথম জয়ের দিনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৭৫ রান করেছিলেন সাকিব। উইকেট নিয়েছিলেন ১টি। ম্যাচ সেরার পুরস্কার পান তিনি। এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয়ের দিনে করেছিলেন অপরাজিত ১২৪ রান। উইকেট দুটি। ম্যাচ সেরার পুরস্কার বেছে নিতে আর কারো কথা দ্বিতীয়বার চিন্তা করতে হয়নি। আজও একই অবস্থা। সাকিব হলেন ম্যাচ সেরা।

ক্রিকেট বিশ্বকাপের ইতিহাসে এক টুর্নামেন্টে চারবার করে ম্যাচ সেরা হওয়ার রেকর্ড আছে তিনটি। ১৯৯৬ বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার অরবিন্দ ডি সিলভা জিতেছিলেন চারটি ম্যাচ সেরার পুরস্কার। ১৯৯৯ বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার ল্যান্স ক্লুজনারও চারবার ম্যাচ সেরা হয়েছিলেন। এরপর ২০১১ বিশ্বকাপে ভারতের যুবরাজ সিং চারবার হয়েছিলেন ম্যাচ সেরা।

তিনবার করে ম্যাচ সেরার পুরস্কার জিতেছেন চারজন। শচিন টেন্ডুলকার, ২০০৩ বিশ্বকাপে, স্যার ভিভ রিচার্ডস, ১৯৮৭ বিশ্বকাপে, অস্ট্রেলিয়ার মার্ক ওয়াহ ১৯৯৬ বিশ্বকাপে এবং গ্লেন ম্যাকগ্রা ২০০৭ বিশ্বকাপে। এছাড়া ১৯৯৬ ও ১৯৯৯ বিশ্বকাপে ২ বার করে ম্যাচ সেরা হয়েছিলেন শেন ওয়ার্ন।

প্রচ্ছদবিনোদন এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় বর্তমান সরকার বদ্ধ পরিকর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে প্রথমেই স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেন।তিনি বলেন, বর্তমান সরকার প্রতিটি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রয়োজনীয় সামগ্রী প্রদানের জন্য বৃহৎ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এজন্য চাই সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা। স্বাস্থ্য খাতে কোনো প্রকার অনিয়ম দুর্নীতি সহ্য করা হবে না। এ লক্ষ্যে কমিটির সকলকে সচেষ্ট থাকতে হবে।শনিবার পিরোজপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় তিনি এসব কথা বলেন।সভায় পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক আবু আলী মো. সাজ্জাদ হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোল্লা আজাদ, সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ মো. শাহ আলম, পিরোজপুরের সিভিল সার্জন ডা. মো. ফারুক আলম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হক, ইউএনও সরকার আব্দুল্লাহ আল মামুন বাবু, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. তানভীর সিকদার, ওসি মো. কামরুজ্জামান তালুকদার প্রমুখ বক্তব্য দেন।এর আগে মন্ত্রী স্বরূপকাঠি পৌর গোরস্থান ও শ্মশান ঘাটের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন শেষে পৌরসভার মেয়র মো. গোলাম কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সুধী সমাবেশে যোগ দেন।সেখানে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হয় এমন কোন কাজ না করার জন্য তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান।পরে মন্ত্রী জাতীয় সমবায় দিবসের র‌্যালিতে অংশ গ্রহণ করেন। সব শেষে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সকল সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন।গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী বলেন, ‘দলে থাকবেন আর দলের সিদ্ধান্ত বিরোধী কাজ করবেন, তা হবে না। অনুপ্রবেশকারীকে দলে স্থান দেওয়া হবে না। শেখ হাসিনা রাত-দিন পরিশ্রম করে দেশের উন্নয়ন করে চলছেন। এ ধারা অব্যহত রাখতে আওয়ামী লীগের সকল নেতাকর্মীকে ঐক্যবদ্ধ থেকে কাজ করতে হবে।’
৬ years ago