 
                                            
                                                                                            
                                        
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থানা-হাজত থেকে এক আসামির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁর নাম তাজুল ইসলাম ওরফে তুষার (২৩)।
আজ শনিবার সকালে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) টিনা পালের উপস্থিতিতে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, নিহত তুষার উপজেলার দেওটি ইউনিয়নের দুর্গা দৌলতপুর গ্রামের মমিন উল্লার ছেলে। মাদক সেবন করে পিতাকে মারধর করার অভিযোগে শুক্রবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে থানা-পুলিশ তাঁকে আটক করে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ৯টি ইয়াবা বড়ি ও ইয়াবা সেবনের সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে।
সোনাইমুড়ী থানায় থাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ কে এম জহিরুল ইসলামের ভাষ্য, নিহত তুষার মাদকাসক্ত। মাদক সেবন করে তিনি প্রায়ই তাঁর রিকশাচালক বাবাকে মারধর করতেন। তাঁর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে বাবা মমিন উল্লা স্থানীয় ইউপি সদস্যকে সঙ্গে নিয়ে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় এসে ছেলের বিরুদ্ধে মৌখিক অভিযোগ করেন। এর ভিত্তিতে থানা-পুলিশ রাত ২টার দিকে বাড়ি থেকে তুষারকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে এবং থানা-হাজতে রাখা হয়। একই হাজতে আরও দুজন আসামি ছিলেন।
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থানা-হাজত থেকে এক আসামির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁর নাম তাজুল ইসলাম ওরফে তুষার (২৩)।
আজ শনিবার সকালে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) টিনা পালের উপস্থিতিতে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, নিহত তুষার উপজেলার দেওটি ইউনিয়নের দুর্গা দৌলতপুর গ্রামের মমিন উল্লার ছেলে। মাদক সেবন করে পিতাকে মারধর করার অভিযোগে শুক্রবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে থানা-পুলিশ তাঁকে আটক করে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ৯টি ইয়াবা বড়ি ও ইয়াবা সেবনের সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে।
সোনাইমুড়ী থানায় থাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ কে এম জহিরুল ইসলামের ভাষ্য, নিহত তুষার মাদকাসক্ত। মাদক সেবন করে তিনি প্রায়ই তাঁর রিকশাচালক বাবাকে মারধর করতেন। তাঁর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে বাবা মমিন উল্লা স্থানীয় ইউপি সদস্যকে সঙ্গে নিয়ে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় এসে ছেলের বিরুদ্ধে মৌখিক অভিযোগ করেন। এর ভিত্তিতে থানা-পুলিশ রাত ২টার দিকে বাড়ি থেকে তুষারকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে এবং থানা-হাজতে রাখা হয়। একই হাজতে আরও দুজন আসামি ছিলেন।
এ কে এম জহিরুল ইসলাম বলেন, আজ ভোর ৪টা থেকে ৫টার মধ্যে কোনো একসময়ে হাজতে থাকা আসামি তুষার পরনের লুঙ্গি খুলে হাজতের জানালার গ্রিলের সঙ্গে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন। সকালে কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা হাজতের আসামি দেখতে গিয়ে বিষয়টি টের পান। ঘটনাটি শোনার পর তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে এসে হাজতে ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান। পরে নিয়ম অনুযায়ী, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে লাশটি নামানো হয় এবং লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হয়।
ইউএনও টিনা পাল  বলেন, নিহত ব্যক্তি আত্মহত্যা করেছেন। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরিকালে শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন দেখা যায়নি।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, মাদকদ্রব্যসহ তুষারকে আটক করার পর রাতেই তাঁর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হয়েছে। আর আত্মহত্যার ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।