 
                                            
                                                                                            
                                        
গুলশানে খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয়ে বিএনপিপন্থী বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন দলের শীর্ষ নেতারা। শনিবার সন্ধ্যা ৭টায় বৈঠকটি শুরু হয়ে রাত ৮টার দিকে শেষ হয়।
বৈঠক শেষ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ম্যাডামের রায়ের কপি পেতে দেরি হচ্ছে। তাই আইনজীবীদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। এটা নিয়ে কিভাবে কি করা যায়, কপিটি কিভাবে দ্রুত পাওয়া যায় এ নিয়েই মূলত আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলেছি।
বৈঠকে বিএনপির পক্ষে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ড. মঈন খান, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, বরকত উল্লাহ বুলু, নিতাই রায় চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ড. এমাজ উদ্দিন আহমেদ, গণস্বাস্থ্যের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহ, অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব উল্লাহ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. দিলারা চৌধুরী, কবি আবদুল হাই শিকদার বৈঠকে অংশ নেন।
বৈঠকে বুদ্ধিজীবীদের অংশগ্রহণ কম হওয়ার কারণ জানতে চাইলে নজরুল ইসলাম খান জাগো নিউজকে বলেন, সব বুদ্ধিজীবীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। আমরা বুদ্ধিজীবীদের প্রতিনিধিদেরকে ডেকেছি।
তবে খালেদা জিয়ার একান্ত সচিব এ বি এম আবদুস সাত্তার বলেছেন, বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক ছিল না। এমনিতেই কয়েকজনের সঙ্গে বসেন বিএনপি নেতারা।
এদিকে, বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন।