ঢাকা-১০ উপ-নির্বাচনঃ ৫ শতাংশ ভোটে বড় জয় নৌকার

লেখক:
প্রকাশ: ৫ years ago

মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসে থেমে আছে বিশ্ব। কিন্তু তাতে থামেনি ঢাকা-১০ আসনসহ তিনটি আসনের উপ-নির্বাচন। আগেই ধারণা করা হয়েছিল, করোনা আতঙ্কে ভোটার কেন্দ্রমুখী হবেন না। হয়েছেও তাই। দিনভর ঢাকা-১০ আসনের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারের দেখা মেলেনি। ভোট পড়েছে মাত্র সোয়া ৫ শতাংশ। তাতেও বিশাল জয় পেয়েছে আওয়ামী লীগ। নৌকার প্রার্থী একাই প্রদত্ত ভোটের ৯৪ শতাংশ পেয়েছেন।

বেসরকারি ফলাফল অনুযায়ী আওয়ামী লীগের প্রার্থী শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন ১৫ হাজার ৯৫৫ ভোট পেয়েছেন। তিনি ছাড়া বাকি পাঁচ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শেখ রবিউল আলম পেয়েছেন ৮১৭ ভোট পেয়েছেন। জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোহাম্মদ শাহাজান পেয়েছেন ৯৭ ভোট।

রির্টানিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে পাওয়া ফলাফল অনুযায়ী, তিন লাখ ২১ হাজার ২৭৫ জন ভোটারের মধ্যে ১৬ হাজার ৯৬৫ জন ভোট দিয়েছেন। শতকরা হিসেবে তাদের সংখ্যা ৫ দশমিক ২৮ শতাংশ। বাংলাদেশের সংসদীয় নির্বাচনের ইতিহাসে এর চেয়ে কম ভোট পড়ার নজির পাওয়া যায়নি।

তবে নির্বাচন কমিশন সচিব আলমগীর হোসেন বলেছেন, একজন ভোট দিলেও নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক।

ঘোষণার আগেই ফল প্রত্যাখান করেন বিএনপির প্রার্থী। জাতীয় পার্টির প্রার্থীর অভিযোগ, তাকে ভোট দিতে দেওয়া হয়নি। লাঞ্ছিত করা হয়েছে তাকে ও তার ছেলেকে।

জাতীয়দূর্ঘটনাপ্রচ্ছদ এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় বর্তমান সরকার বদ্ধ পরিকর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে প্রথমেই স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেন।তিনি বলেন, বর্তমান সরকার প্রতিটি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রয়োজনীয় সামগ্রী প্রদানের জন্য বৃহৎ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এজন্য চাই সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা। স্বাস্থ্য খাতে কোনো প্রকার অনিয়ম দুর্নীতি সহ্য করা হবে না। এ লক্ষ্যে কমিটির সকলকে সচেষ্ট থাকতে হবে।শনিবার পিরোজপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় তিনি এসব কথা বলেন।সভায় পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক আবু আলী মো. সাজ্জাদ হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোল্লা আজাদ, সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ মো. শাহ আলম, পিরোজপুরের সিভিল সার্জন ডা. মো. ফারুক আলম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হক, ইউএনও সরকার আব্দুল্লাহ আল মামুন বাবু, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. তানভীর সিকদার, ওসি মো. কামরুজ্জামান তালুকদার প্রমুখ বক্তব্য দেন।এর আগে মন্ত্রী স্বরূপকাঠি পৌর গোরস্থান ও শ্মশান ঘাটের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন শেষে পৌরসভার মেয়র মো. গোলাম কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সুধী সমাবেশে যোগ দেন।সেখানে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হয় এমন কোন কাজ না করার জন্য তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান।পরে মন্ত্রী জাতীয় সমবায় দিবসের র‌্যালিতে অংশ গ্রহণ করেন। সব শেষে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সকল সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন।গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী বলেন, ‘দলে থাকবেন আর দলের সিদ্ধান্ত বিরোধী কাজ করবেন, তা হবে না। অনুপ্রবেশকারীকে দলে স্থান দেওয়া হবে না। শেখ হাসিনা রাত-দিন পরিশ্রম করে দেশের উন্নয়ন করে চলছেন। এ ধারা অব্যহত রাখতে আওয়ামী লীগের সকল নেতাকর্মীকে ঐক্যবদ্ধ থেকে কাজ করতে হবে।’
৬ years ago