কলাপাড়ায় গৃহকর্মী নির্যাতনের শিকার

লেখক:
প্রকাশ: ৮ years ago
পটুয়াখালী

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় নির্যাতনের শিকার এক গৃহকর্মীকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্বার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছে।  আজ পৌরশহরের নাচনাপাড়া এলাকার কদম মৃধার বাড়ির ৪ তলা ভবনের কালাম মৃধার ফ্লোর থেকে তাকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসে কদম মৃধার নিরাপত্তা কর্মী আহম্মদ হাওলাদার।

 

নিরাপত্তাকর্মী আহম্মদ হাওলাদার জানান, সকালে বাড়ীর ছাদ থেকে নামার সময় দেখি মুন্নি অজ্ঞান অবস্থায় চারতলায় পড়ে আছে। এরপর তাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে আসি। কিভাবে সে অজ্ঞান হয়েছে তা তিনি বলতে পারেন না। মুন্নি বেগমের চার বছরের একটি সন্তান রয়েছে এবং তার বাড়ি যশোর জেলায় বলে জানান তিনি।

কলাপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. জেএইচ খান লেলিন জানান, আজ সকাল ৯টায় তাকে হাসপাতালে অজ্ঞান অবস্থায় চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসে। ওই রোগীর নাকে, গালে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। বর্তমানে তার শরীর খুবই দুর্বল বলে জানান তিনি।
কলাপাড়া থানার উপ-পরিদর্শক নুরুজ্জামান জানান, নির্যাতনের শিকার ওই নারীকে তিনি হাসপাতালে গিয়ে অজ্ঞান অবস্থায় দেখে এসেছেন। এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি জানান।

প্রচ্ছদবরিশাল এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
লাইফ সাপোর্টে থাকা অভিনেতা ও নির্মাতা হুমায়ূন সাধু মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বৃহস্পতিবার রাত দেড়টার দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বিষয়টি নিশ্চিত করে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। গণমাধ্যমকে ফারুকী বলেন, রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন হুমায়ূন সাধু। সেখানেই তার মৃত্যু হয় গত ২৯ সেপ্টেম্বর হুমায়ূন সাধুর প্রথম ব্রেন স্ট্রোক হয়। তখন তাকে চট্টগ্রামের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে তাকে ১৩ অক্টোবর রাজধানীর বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে স্থানান্তর করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। এরপর তাকে বিদেশে নিয়ে অস্ত্রোপচারেরও প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ২০ অক্টোবর হঠাৎ সাধুর দ্বিতীয় ব্রেন স্ট্রোক হয়। এরপর তাকে স্কয়ার হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ছবির মাধ্যমে অভিনয়ে পথ চলা শুরু হুমায়ূন সাধুর। অভিনয়ের পাশাপাশি নাটকও নির্মাণ করেছেন তিনি।
৬ years ago