যদিও তার পদবি ছিল টেকনিক্যাল ডিরেক্টর। তারপরও তিনিই ছিলেন সর্বেসর্বা। আসলে এ সিরিজে হাথুরুর জায়গায় দল পরিচালনার দায়িত্ব ছিল খালেদ মাহমুদ সুজনের ওপর। তিনি কি চরম ব্যর্থ- কেউ কেউ এমনটাই ভাবছেন।
বাংলাদেশ দলের সাবেক এবং ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে শেখ জামালের কোচ সারোয়ার ইমরানের কাছে এ প্রশ্ন রাখা হলে তিনি বলেন, ‘দেখুন বাইরে থেকে দেখা ও মন্তব্য করা কঠিন। তারপরও আমি বলবো আমাদের কিছু প্লেয়ারের দলে ঢোকা ও বের হওয়া নিয়ে কিছু প্রশ্নের উদ্রেক ঘটেছে। হাথুরু চলে যাবার পরে সৌম্য, নাসির, লিটন ও রাজ্জাকের অন্তর্ভুক্তি ঘটেছে। আমার মনে হয় তা না হলেও চলতো।’
দলের ব্যর্থতার কতটা দায় টেকনিক্যাল ডিরেক্টর সুজনের? তিনি কি হাথুরুর মতো দলকে কঠোর অনুশাসনে রাখতে পারেননি? ইমরানের কথা, না না সুজনের একার ফেইলিয়র না এটা। আর তার কতটা ক্ষমতা ছিল। তিনি কতটা কী করতে পেরেছেন তাও জানি না। দল আসলে কি সিস্টেমে চলেছে এসবও জানি না। আমি পত্রিকায় পড়েছি মাশরাফি আর সাকিবও কোচ। তাই কারো একার ওপরে দায় চাপানো উচিৎ হবে না। তবে আমি হেড কোচের অভাব অনুভব করেছি। দলে এমন একজনের দরকার ছিল যার ক্ষমতা অসীম। তাতে পুরো দলে শৃঙ্খলা ভালো থাকে।’