বরিশালের কীর্তনখোলা নদীর ভাঙনের কবল থেকে রক্ষা পেতে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন ভাঙন কবলিতরা।
সদর উপজেলার চরবাড়িয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ লামছরি গ্রামের চারন দার্শনিক আরজ মঞ্জিল পাবলিক লাইব্রেরি, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মসজিদসহ গ্রামবাসীর সহায়-সম্পদ রক্ষার দাবি তাদের।
প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণে রোববার ঘণ্টাব্যাপী গ্রামবাসী এবং বাংলাদেশ ক্ষেতমজুর সমিতি চরবাড়িয়া শাখার উদ্যোগে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
চারন দার্শনিক আরজ আলী মাতুব্বরের দৌহিত্র (নাতি) ও চরবাড়িয়া ইউনিয়ন ক্ষেতমজুর সমিতির সভাপতি শামীম আলী মাতব্বরের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, জেলা ক্ষেতমজুর সমিতির সভাপতি অধ্যাপক জলিলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক শাহ আজিজুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক বিরেন রায়, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নৃপেন্দ নাথ বাড়ৈ এবং কেন্দ্রীয় কমিটি সদস্য উপাধ্যক্ষ হারুনুর রশিদসহ অন্যান্যরা।
বক্তারা বলেন, কীর্তনখোলা নদীর ভাঙনে ইতিমধ্যে লামছরি সংলগ্ন নমোপাড়া ও মিরাকান্দা এলাকা সম্পূর্ণ বিলীন হয়ে গেছে।
এখন ভাঙনের কবলে রয়েছে দক্ষিণ লামছরি গ্রামের দার্শনিক আরজ মঞ্জিল পাবলিক লাইব্রেরি, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মসজিদসহ অসংখ্য গ্রামবাসীর সহায়-সম্পদ। ভাঙন প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রী এবং পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করেন।