২২শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংস্করণ:
ভুবনেশ্বর, – বর্তমান বিজেপি সরকারের আমলে তেলের দাম তীব্রভাবে বেড়েছে। পেট্রল ও ডিজেলের দাম সাম্প্রতিক সময়ে তীব্রভাবে বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে and১ এবং ৮০ টাকায়। ফলস্বরূপ, জনসাধারণ জর্জরিত। অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটির সভাপতি সোনিয়া গান্ধীর নির্দেশে, আজ ওড়িশা প্রদেশ কংগ্রেস কমিটি, পিসিসি সভাপতি শ্রী নিরঞ্জন পাটনায়েকের নেতৃত্বে, ভুবনেশ্বর কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার সামনে 10 থেকে 12 ঘন্টা নীরবতা বজায় রেখেছিল।
দুর্ভাগ্যজনক যে কেন্দ্র সরকার তেলের দাম হ্রাস ও আবগারি শুল্ক নিয়ে কোনও পদক্ষেপ নেয়নি। ২০১১ সালে ইউপিএ –২ চলাকালীন আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিতের দাম ব্যারেল প্রতি ১০৪ ডলার ছিল, যখন পেট্রোল প্রতি লিটারে Rs টাকা এবং ডিজেল ছিল প্রতি লিটারে 73৩ রুপি। বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম প্রতি ব্যারেল $২২ ডলার, যখন কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারগুলি ভ্যাট ও আবগারি শুল্কের উপরে শুল্কের মূল্য প্রতি লিটারে per১ টাকা এবং বর্তমানে প্রতি লিটারে ৮০ টাকা বাড়িয়েছে।
এখন দেশটি মহামারী আকার ধারণ করছে, তেলের দাম বাড়ার কারণে জনগণ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। অনুষ্ঠানে পিসিসি সভাপতি জনাব পট্টনায়েক তেলের দাম বাড়াতে মহাসড়কে আসা গাড়িচালক, বাইক চালক, গৃহিণী এবং কর্মজীবী মহিলাদের মতামত চেয়েছিলেন। “সবাই তেলের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদ করছে,” তিনি বলেছিলেন। ভুবনেশ্বর এডিএম এর মাধ্যমে মাননীয় রাষ্ট্রপতির কাছে একটি স্মারকলিপি জারি করা হয়েছিল, ভারতের রাষ্ট্রপতিকে হস্তক্ষেপ এবং তাত্ক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছিল। আজকের অনুষ্ঠানে কংগ্রেস নেতা শ্রী জয়দেব জেনা, প্রদীপ মাঞ্জি, জগন্নাথ পট্টনায়েক, অনন্ত প্রসাদ শেঠি, রামচন্দ্র খুন্তিয়া, সুরেশ কুমার রৌত্রয়, শরৎ রাউত, শিবানন্দ রায়, বিজয়লক্ষ্মী সাহু, বিপিন দাস, কিশোর জেনা, অমিয়া কুমার পট্টনায়েক, বিশ্বাস দাশ, বিশ্বাস দাস দাস উপস্থিত ছিলেন। পদ্মাকার গুরু, বিষ্ণুচরণ বারিক, চিন্ময় সুন্দর দাশ, মনোরঞ্জন দাশ, হালধর শেঠি, অভিষেক মহানন্দ, মনস আচার্য, প্রণতি মিশ্র, জ্যোতিষ সাহু, বিশুভূষণ দাশ, দীপক মহাপাত্র, অমিয় পাণ্ডব, বিয়ানি সমল, শুভশ্রী, শুভশ্রী। মহাপাত্র, লিঙ্গরাজ সাহু, দেব প্রসাদ, শ্রীস্মিতা পান্ডা, শাকুন কাহের, বাতাকৃষ্ণ রাউত্রে, দেবী প্রসাদ বাহলিয়া, তাপসী শেঠি, নাসির আহমেদ খান, মনজরঞ্জন মুন্ডু, চৈতালী পাটনায়েক, মন্তু মালিক, রঞ্জয় কুমার, রঞ্জিত কুমার এবং নেতারা এতে যোগ দিয়েছিলেন।
