পবন-অবনীর তুমুল প্রেমের সমাপ্তি হয় অবনীর বিয়ের মধ্য দিয়ে। অবনীর বিয়ে হয়ে যাওয়া পবনের কাছে মৃত্যু শোকের মতই হয়ে যায়। তাই সে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয়। আত্মহত্যা করতে যায় পবন। সেখান থেকে তাকে বাঁচায় জামশেদ। জানতে পারে পবনের মনের দুঃখ। তাই তাকে নিয়ে যায় জলসাঘরে, চারুলতার কাছে জলসাঘরে গিয়ে মন ভেজে পবনের। সাথে চারুলতারও।
একটু একটু করে পবনের প্রেমে ডুবে যায় চারুলতা। জামশেদ সেটা টের পায়। ক্ষেপে যায় সে। কারন চারুলতা তারই আয়ত্বের, বাজিতে জিতে আনা মেয়ে। এক জুয়ার আসরে চারুলতার স্বামী বাজিতে হেরে জামশেদের হাতে তুলে দিয়েছিল। চারুলতা ভালো নাচতে পারে, তাই তাকে দিয়ে জলসাঘরের ব্যবসাটাও করে নিচ্ছে।
চারুলতা পবনকে মুক্তির মানুষ ভেবেছিল। কিন্তু জামশেদ টের পাওয়ার পর চারুলতার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার।
এমনই গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে টেলিছবি ‘জলসাঘর’। এতে অভিনয় করেছেন অপূর্ব, মেহজাবীন চৌধুরী, জাকিয়া বারী মম প্রমুখ। জাকারিয়া সৌখিন-এর রচনা ও পরিচালিত টেলিফিল্ম ‘জলসাঘর’ বাংলাভিশনে প্রচার হবে ঈদের ২য় দিন বেলা ২টা ১০ মিনিটে।