সিমলার মতে, ভারতের বাংলার ছবির জগতে সেরা অভিনেতা-অভিনেত্রী উত্তমকুমার ও সুচিত্রা সেন। আর বলিউডে শাহরুখ খান, আমির খান ও সালমান খান। পাশাপাশি তাঁর ভালো লাগে রণবীর সিং, রণবীর কাপুর, বরুণ ধাওয়ানকে। হৃতিক রোশনের ‘ব্যাং ব্যাং’ ছবিটি তাঁর খুব পছন্দ।
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে সিমলার শুরুটা হয়েছিল ১৯৯৯ সালে। প্রথম ছবি ‘ম্যাডাম ফুলি’। ছবির নাম ভূমিকায় অভিনয় করে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। এরপর তিনি অভিনয় করেছেন ১৫টি চলচ্চিত্রে। পাশাপাশি অভিনয় করেছেন টিভি নাটকেও। মাঝে অনেক দিন পর্দায় দেখা যায়নি তাঁকে। এ ব্যাপারে বললেন, ‘কাজ করার ইচ্ছে তো আছে। কিন্তু তেমন সুযোগ হয়নি।’
সিমলা এবার ফিরে আসছেন বলিউডের ছবি দিয়ে। বলিউডের ছবিতে অভিনয় করতে এসে ভাষা জটিলতার মুখোমুখি হতে হয় তাঁকে। বললেন, ‘আসলে ভাষাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমি যখন বাংলায় কথা বলছি, তখন আমার অভিব্যক্তি এক রকম হবে, যখন অন্য ভাষায় কথা বলব, তখন আমার শারীরিক ভাষা আলাদা হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে অভিনয়টা একটু হলেও আলাদা হবে।’
ভাষা শেখার ব্যাপারে প্রথম আলোকে তিনি বললেন, ‘তেমন অসুবিধা হচ্ছে না। ইউনিটের সবাই আমাকে সহযোগিতা করছেন। তা ছাড়া শুটিংয়ের আগে এখানে এসে প্রায় তিন মাস হিন্দি ভাষার প্রশিক্ষণ নিয়েছি।’ আর হিন্দি ছবিতে কাজের সুযোগ পেয়ে তিনি বলেন, ‘দেশের বাইরে চলচ্চিত্রের অনেক বড় বাজারের ছবিতে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রশিল্পীদের জন্য এটি সম্মানের।’
অর্পণ রায় চৌধুরী ভারতের একজন স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাতা। ‘সফর’ তাঁর প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি। ভারতের কলকাতার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কিংস এন্টারপ্রাইজের ব্যানারে তৈরি হচ্ছে ছবিটি।