সহকারীর সঙ্গে পরকীয়ার গুঞ্জন, যিশুর সংসারে ভাঙনের সুর

লেখক:
প্রকাশ: ১ বছর আগে

ভারতীয় বাংলা সিনেমার দর্শকপ্রিয় অভিনেতা যিশু সেনগুপ্ত। ব্যক্তিগত জীবনে নীলাঞ্জনার সঙ্গে ঘর বেঁধেছেন তিনি। কয়েক দিন ধরে গুঞ্জন উড়ছে, ভেঙে যাচ্ছে এ দম্পতির ২০ বছরের সংসার। এরই মাঝে শোনা যাচ্ছে, যিশু তার ব্যক্তিগত সহকারীর সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়েছেন!

 

 

ভারতীয় একটি গণমাধ্যম জানিয়েছে, টলিউডের হ্যান্ডসাম নায়কের প্রেমে পড়েছেন গুজরাটের কন্যা শিনাল সুর্তি! শুধু প্রেম নয়, মুম্বাইয়ে একসঙ্গে থাকছেনও যিশু ও শিনাল! যিশু সেনগুপ্তর সহায়ক হিসেবে কাজ করছেন শিনাল। প্রায় ৫ বছর ধরে যিশুর সমস্ত কাজ সামলাচ্ছেন তিনি।

যিশুর ঠিক বাঁ পাশে দাঁড়িয়ে শিনাল

 

দীর্ঘদিন ধরে মুম্বাই ও দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির কাজ নিয়ে খুব ব্যস্ত সময় পার করছেন যিশু। খুব কম সময় কলকাতায় থাকছেন যিশু। এই দূরত্বই নাকি কাল হয়েছে যিশু-নীলাঞ্জনার দাম্পত্য জীবনে! সোশ্যাল মিডিয়ায় যিশুর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন নীলাঞ্জনা। ইনস্টাগ্রামে স্বামীকে আনফলো করেছেন, সঙ্গে মুছে ফেলেছেন সেনগুপ্ত পদবি। এখন তিনি শুধুই নীলাঞ্জনা। পাশাপাশি যিশুর সঙ্গে তোলা নিজের অধিকাংশ ছবি ডিলিট করেছেন তিনি।

সংসার ভাঙার গুঞ্জনে টলিপাড়া সরগরম হলেও বিষয়টি নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে তারকা দম্পতি। তবে নীলাঞ্জনা তার সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট দিয়েছেন, তাতে বিষাদের সুর স্পষ্ট।

 

নীলাঞ্জনা ও যিশু সেনগুপ্ত

নীলাঞ্জনা তার পোস্টে লেখেন, ‘এই বছরটা জুড়ে থাকল একের পর এক হারানো, একটার পর একটা ক্ষতিতে, একের পর এক যুদ্ধতে। কঠিন সময় জীবনের আসল রং দেখতে পেলাম। দেখলাম, ভেঙে পড়লেও তা সুন্দর থাকা যায়, জানলাম আমায় ভালোবাসার এবং ঘিরে রাখার কত মানুষ আছেন, আমার জীবনের শক্তির স্তম্ভ, হৃৎস্পন্দন হল সারা, জারা, এবং চন্দনা। তোমাদের ভালোবাসি। যারা যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছিলেন তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই কঠিন সময় পেরিয়ে ফিরে আসার জন্য একটু সময় নিচ্ছি।’

নীলাঞ্জনা ও যিশু সেনগুপ্ত

 

২০০৪ সালে নীলাঞ্জনার সঙ্গে সাতপাকে বাঁধা পড়েন যিশু সেনগুপ্ত। টিভি ধারাবাহিকে যিশু তখন জনপ্রিয় মুখ। অঞ্জনা ভৌমিকের বড় কন্যা নীলাঞ্জনাও তখন অভিনয়জগতে বেশ জনপ্রিয়। তারপর যিশু-নীলাঞ্জনার সংসার আলো করে আসে সারা এবং জারা নামে দুই কন্যাসন্তান। সন্তান-সংসারই নীলাঞ্জনার ধ্যানজ্ঞান হয়ে ওঠে। কিন্তু সেই সুখের সংসারে ভাঙনের সুর বাজছে।

জাতীয়ঢাকাপ্রচ্ছদ এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় বর্তমান সরকার বদ্ধ পরিকর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে প্রথমেই স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেন।তিনি বলেন, বর্তমান সরকার প্রতিটি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রয়োজনীয় সামগ্রী প্রদানের জন্য বৃহৎ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এজন্য চাই সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা। স্বাস্থ্য খাতে কোনো প্রকার অনিয়ম দুর্নীতি সহ্য করা হবে না। এ লক্ষ্যে কমিটির সকলকে সচেষ্ট থাকতে হবে।শনিবার পিরোজপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় তিনি এসব কথা বলেন।সভায় পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক আবু আলী মো. সাজ্জাদ হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোল্লা আজাদ, সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ মো. শাহ আলম, পিরোজপুরের সিভিল সার্জন ডা. মো. ফারুক আলম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হক, ইউএনও সরকার আব্দুল্লাহ আল মামুন বাবু, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. তানভীর সিকদার, ওসি মো. কামরুজ্জামান তালুকদার প্রমুখ বক্তব্য দেন।এর আগে মন্ত্রী স্বরূপকাঠি পৌর গোরস্থান ও শ্মশান ঘাটের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন শেষে পৌরসভার মেয়র মো. গোলাম কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সুধী সমাবেশে যোগ দেন।সেখানে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হয় এমন কোন কাজ না করার জন্য তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান।পরে মন্ত্রী জাতীয় সমবায় দিবসের র‌্যালিতে অংশ গ্রহণ করেন। সব শেষে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সকল সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন।গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী বলেন, ‘দলে থাকবেন আর দলের সিদ্ধান্ত বিরোধী কাজ করবেন, তা হবে না। অনুপ্রবেশকারীকে দলে স্থান দেওয়া হবে না। শেখ হাসিনা রাত-দিন পরিশ্রম করে দেশের উন্নয়ন করে চলছেন। এ ধারা অব্যহত রাখতে আওয়ামী লীগের সকল নেতাকর্মীকে ঐক্যবদ্ধ থেকে কাজ করতে হবে।’
৬ years ago