মাদ্রাসার জমি দখল করা কে কেন্দ্র করে মারধরে গুরতর আহত হয়ে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি একজন

লেখক:
প্রকাশ: ৩ years ago

স্টাফ রিপোর্টার ঃ সদর উপজেলায় জাগুয়া ইউনিয়নের চান্দ্রিপুর গ্রামের মার্কাজুল উলুম ইসলামী মাদ্রাসায় দান কৃত ওয়াকফাহ্ জমিতে জরুরি প্রয়জনে কিছুদিন পুর্বে মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে একটি বাথরুম নির্মান করা হয়।
 
মাদ্রাসার বাথরুম নির্মান কাজ চলা কালিন সময় থেকেই প্রতিবেশী মৃত গোলাম কাদেরের ছেলে সাবেক সি এম এম আদালতের পিয়ন আনিসুর রহমান বাধা দিয়ে আসছেন।
তারই ধারাবাহিকতায় গতকাল বুধবার সকাল ১০ টার দিকে মাদ্রাসার বাথরুমের অসম্পূর্ণ কাজ দেখার জন্য মোঃ কাঞ্চন মিয়ার পুত্র হোসেন মোঃ ইকবাল মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে আসলে বদ মেজাজি আনিসুর রহমার মাদ্রাসার জমিতে নির্মান করা বাথরুমের যায়গা আনিসুরের নিজের জমি বলে দাবি করেন একই সময় উপস্তিত লোকজনের সামনেই বাথরুমটি ভেঙ্গে ফেলার হুমকি দিয়ে বাথরুম ভাঙ্গার চেষ্টা করেন।
 
এ সময় উপস্তিত হোসেন মোঃ ইকবাল বাথা প্রদান করেন এবং তাকে মাদ্রাসার বাথরুমটি না ভাঙ্গার জন্য অনুরোধ করেন।
 
 
কিন্তু বদ মেজাজি আনিস কোন কথা না শুনে বাথরুম ভাঙ্গার জন্য এগিয়ে আসে এবং হোসেন মোঃ ইকবাল কে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করতে থাকেন এক পর্যায়ে দুইজনের সাথে কথা কাটাকাটি ও বাকবিতন্ডা শুরু হয় বাকবিতন্ডার মধ্যেই বদ মেজাজি আনিস ব্যাক্তি ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে নির্মান কাজের ইট হাতে নিয়ে কিছু বুঝে ওঠার আগেই হোসেন মোঃ ইকবালের মাথার উপরে আঘাত করে।
 
 
আঘাত করার কারনে হোসেন মোঃ ইকবাল রক্তাক্ত অবস্থায় গুরুতর আহত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পরে থাকেন।
 
পরবর্তীতে আহত হোসেন মোঃ ইকবাল কে স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করে প্রাথমীক চিকিৎসা দেয়া হয়।
 
হোসেন মোঃ ইকবালের স্বজনরা জানিয়েছেন ইট দিয়ে পিটিয়ে আহত করার বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে মৌখিক ভাবে যানানো হয়েছে এবং সুলতানের বিরুদ্ধে মামলা করার প্রস্তুতি চলছে।