এদের মধ্যে বাগেরহাট ও বরগুনার ডিসিকে অন্য জেলার ডিসি হিসেবে বদলি করা হয়েছে। অন্য নয়জন ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে বদলি করা হয়েছে।
বাগেরহাটের ডিসি মো. মামুনুর রশিদকে কক্সবাজার এবং বরগুনার ডিসি মুস্তাইন বিল্লাহকে নারায়ণগঞ্জের ডিসি হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক মোহাম্মদ মমিনুর রহমানকে চট্টগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর একান্ত সচিব হাবিবুর রহমানকে বরগুনা, জননিরাপত্তা বিভাগে সংযুক্ত উপসচিব মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানকে নড়াইল এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব এ এন এম ফয়জুল হককে বাগেরহাটের ডিসি করা হয়েছে।
এছাড়া সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের উপসচিব অঞ্জনা খান মজলিস চাঁদপুর, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের উপসচিব মো. আনোয়ার হোসেন আকন্দ লক্ষ্মীপুর, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক জসিম উদ্দিন হায়দার বরিশাল, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সচিব ইয়াসমিন পারভীন তিবরিজি বান্দরবান এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব মো. জাহাঙ্গীর হোসেন সুনামগঞ্জের ডিসি নিয়োগ পেয়েছেন।
অন্যদিকে চাঁদপুরের ডিসি মো. মাজেদুর রহমান খানকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব, বান্দবানের ডিসি মোহাম্মদ দাউদুল ইসলামকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের উপসচিব এবং চট্টগ্রামের ডিসি মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেনকে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের উপসচিব পদে বদলি করা হয়েছে।
লক্ষ্মীপুরের ডিসি অঞ্জন চন্দ্র পালকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব, কক্সবাজারের ডিসি মো. কামাল হোসেনকে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব এবং নারায়ণগঞ্জের ডিসি মো. জসিম উদ্দিনকে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের উপসচিব করা হয়েছে।
এছাড়া বরিশালের ডিসি এম এম অজিয়ার রহমানকে কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপসচিব, নড়াইলের ডিসি আঞ্জুমান আরাকে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের উপসচিব এবং সুনামগঞ্জের ডিসি মোহাম্মদ আব্দুল আহাদকে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক পদে বদলি করা হয়েছে।