ভুবনেশ্বর  (প্রশান্ত কুমার ভূঁইয়া নিউজ) - মানসিক শান্তি হারাতে হতাশার দিকে নিয়ে যেতে পারে। জীবন বোঝেন না, আপনার সম্পূর্ণ সম্ভাবনার দিকে যাবেন না। জীবনের লোভ, কেন আকর্ষণ তার মধ্যে ভেঙে যায়, তারা পরিবার, বন্ধুবান্ধব, সমাজে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে। অভাবীদের সহায়তা করার জন্য নিবেদিত একটি অলাভজনক সংস্থা পিপলস ফোরাম একটি চব্বিশ ঘন্টা বিনামূল্যে পরিষেবা উদ্বোধন করেছে। বর্তমানে করোনার মহামারীতে আক্রান্ত সমস্ত মানব অস্তিত্বের পথ হারিয়েছে এবং আত্মহত্যার মতো নৃশংসতা চালাচ্ছে। এক্ষেত্রে বিশেষত অল্পবয়সিদের আত্মহত্যার সম্ভাবনা বেশি থাকে। নারীদের চেয়ে পুরুষরা আত্মহত্যা করার সম্ভাবনা বেশি থাকে। ধনী বা গরিব কেউ এই আত্মহত্যার প্রবণতা থেকে বেঁচে নেই।

বরং উপার্জনকারীদের সংখ্যা বেশি। খুন ও যুদ্ধের তুলনায় বেশিরভাগ মৃত্যু আত্মহত্যা দ্বারা ঘটে থাকে। প্রতি বছর বন্ধকী ণের জন্য প্রায় ৬০ ,০০০ভারতীয় আত্মহত্যা করে। করোনার মহামারী চলাকালীন মানসিক চাপ বহুগুণে বেড়েছে। সাধারণ মানুষ, বিশেষত নিম্ন-আয়ের মানুষেরা প্রাণ হারিয়েছেন। স্কুল বন্ধ, অবরোধ বন্ধ থাকায় বাচ্চাদের মানসিক চাপ বেড়েছে। এই সমস্ত বিবেচনায়, ২৪ ঘন্টা টোল-মুক্ত লাইফলাইন নম্বর ১৮০০-১২০-১২২-৩৩৩৩ জনসাধারণের মানসিক স্বাস্থ্যের সাথে সম্পর্কিত যে কোনও সময়ের জন্য সক্রিয় হয়ে উঠেছে। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেছিলেন তরুণ চলচ্চিত্র অভিনেতা ও সমাজকর্মী মিঃ সব্যসাচী মিশ্র, অধ্যাপক নীলামাধব রথ, আশ্রা মুম্বইয়ের প্রতিষ্ঠাতা মিঃ জংশন জনসন টমাস এবং সিস্টার লিভিংয়ের প্রতিষ্ঠাতা মিসেস কেতকিসংগী। লাইফলাইন চালু করা আত্মহত্যার চিন্তাভাবনা করা লোকদের প্রতিরোধ করতে এবং তাদের নতুন জীবনের প্রত্যাশা করতে সহায়তা করবে বলে গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা জনাব গোবিন্দ চন্দ্র পাটনায়েক বলেছেন, যারা একটি মুক্ত লাইফলাইন আহ্বান করেছেন। , পুলিশ প্রশাসনের সহায়তা নিচ্ছেন।