ভলিবল দিয়ে খেলা শুরু হয়েছে ২৭ নভেম্বর। ১ ডিসেম্বর হয়েছে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন। আর আজ (সোমবার) থেকে এসএ গেমসে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর পদক গণনা শুরু। পদকের লড়াইয়ের প্রথম দিনেই বাংলাদেশকে হাসিয়েছেন তায়কোয়ানদো খেলোয়াড় দিপু চাকমা।
দিপুর কল্যাণেই বাংলাদেশের নাম উঠেছে স্বর্ণজয়ীদের তালিকায়। দিপু স্বর্ণ জিতেছেন তায়কোয়ানদোর পুমসে ইভেন্টে ৮.২৮ ও ৭.৯৬ স্কোর করে। তায়কোয়ানদোর ইভেন্টে পুমসে পেয়ার +২৯ তে মৌসুমী আক্তারকে নিয়ে ব্রোঞ্জ পেয়েছেন দিপু।
ছেলেদের পুমসে একক ১৭ থেকে ২৩ ইভেন্টে কামরুল ইসলাম এবং মেহেদী হাসান ২৩ থেকে ২৯ ইভেন্টে ব্রোঞ্জ পেয়েছেন। পুমসে পেয়ার ১৭ থেকে ২৩ ইভেন্টে ব্রোঞ্জ এনে দেন নুরুদ্দিন হোসেন ও রুমা খাতুন।
গেমসের দ্বিতীয় দিনে কারাতের দুটি ইভেন্টে স্বর্ণের লড়াইয়ে হেরে গেছেন বাংলাদেশের কারাতেকারা। বাংলাদেশ পেয়েছে দুটি রৌপ্য।
পুরুষ একক কুমি অনূর্ধ্ব-৫৫ কেজিতে মোস্তাফা কামাল ও মেয়েদের একক কুমি অনূর্ধ্ব-৫৫ কেজিতে মাউনজেরা বর্ণা রৌপ্যপদক জিতেন। মেয়েদের একক কাতা ইভেন্ট থেকে দেশকে প্রথম পদক (ব্রোঞ্জ) এনে দেন হোমায়রা আক্তার অন্তরা।
ছেলেদের একক কাতায় ব্রোঞ্জ জেতেন হাসান খান সান। ছেলে ও মেয়েদের দলীয় কাতা থেকেও ব্রোঞ্জ পেয়েছে বাংলাদেশ।পুরুষ অনূর্ধ্ব-৮৪ কেজি কুমিতে মোহাম্মদ রমজান, +৮৪ কেজিতে আতিকুর রহমান, মেয়েদের অনূর্ধ্ব-৫০ কেজিতে ফাহমিদা আক্তার ব্রোঞ্জ পেয়েছেন।
দ্বিতীয় দিন শেষে বাংলাদেশের ঝুলিতে ১৬ পদক। এর মধ্যে ১টি স্বর্ণ, ২টি রৌপ্য ও ১৩ টি ব্রোঞ্জ পেয়েছে বাংলাদেশ।
ভলিবলের ব্রোঞ্জ নির্ধারণী ম্যাচে শ্রীলঙ্কার কাছে ৩-১ সেটে হেরেছে বাংলাদেশ। প্রথম সেট ২৫-২৩ ব্যবধানে জয়ের পর তিন সেট ২৫-২০, ২৫-১৬, ২৫-২১ পয়েন্টে হারে তারা।