ব্যবসায়িক কাজে চট্টগ্রামে এসেছিলেন কক্সবাজারের পেকুয়ার ফরিদুল ইসলাম। সফরকালে তিনি বহদ্দারহাটের একটি হোটেলে দুপুরের খাবার খান। সেখানে তিনি ৩৫০ টাকা বিল পরিশোধ করেন। হোটেলটি ছিল ভ্যাট নিবন্ধিত।
খাবারের বিল পরিশোধ করে সচেতন ফরিদুল ইএফডি মেশিনের ভ্যাট চালানটি বুঝে নেন। ওই বিলে তার পরিশোধিত ভ্যাট ছিল ১৬ টাকা ৬৭ পয়সা। অল্প পরিমাণ ভ্যাট পরিশোধ করেই জুন মাসের লটারিতে তিনি জিতেছেন এক লাখ টাকার প্রথম পুরস্কার।
চট্টগ্রামে ফরিদুল ইসলাম ছাড়াও ইএফডি মেশিনে ভ্যাট দিয়ে ১০ হাজার টাকার চতুর্থ পুরস্কার জিতেছেন মো. শফিকুল ইসলাম ও মো. নাছির উদ্দিন।
শফিকুল ৬০০ টাকার মিষ্টি কিনে ৭৮ টাকা ২৬ পয়সা। আর নাছির ৯০ টাকায় একটি হোটেলে সকালের নাস্তা খেয়ে ৪ টাকা ২৮ পয়সা ভ্যাট দিয়েছিলেন।
সোমবার (২৫ জুলাই) ফরিদুলসহ অন্য দুই বিজয়ীর হাতে পুরস্কারের চেক তুলে দেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্য (মূসক বাস্তবায়ন ও আইটি) ড. মইনুল খান।
চট্টগ্রাম কাস্টমস এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট কমিশনারেটের কার্যালয়ের সৈকত সম্মেলনকক্ষে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এদিন একই স্থানে কমিশনার মোহাম্মদ আকবর হোসেনের সভাপতিত্বে আগ্রাবাদের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা ও তদূর্ধ্ব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নিয়ে রাজস্ব আহরণবিষয়ক পর্যালোচনা সভা করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ড. মইনুল খান।