দক্ষিণাঞ্চলের প্রথম বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের স্থায়ী ক্যাম্পাসের ভবন নির্মাণ কাজের উদ্ভোধন

লেখক:
প্রকাশ: ১০ মাস আগে

স্থায়ী ক্যাম্পাসের ভবন নির্মাণ কাজের শুভ উদ্ভোধন দক্ষিনাঞ্চলের প্রথম বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ। গতকাল দুপুরে বাবুগঞ্জের রামপট্টিতে স্থায়ী ক্যাম্পাস এর ভবন নির্মান কাজের শুভ উদ্বোধন করেন প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা বাংলাদেশ সরকারের বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বরিশালের কৃতি সন্তান গন মানুষের নেতা এ্যাড জাহাঙ্গীর কবির নানক এমপি।

এসময় তার সাথে ছিলেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীর সহধর্মিনী বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টিবোর্ডের চেয়ারম্যান সৈয়দা আরজুমান আরা বানু নার্গিস, বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি প্রফেসর মোঃ আনিচুজ্জামান, রেজিষ্ট্রার প্রফেসর মোঃ এ কে এম এনায়েত হোসেন, ট্রেজারার তপন কুমার বল। ভিত্তি প্রস্থর উদ্বোধন শেষে প্রতিষ্ঠানটির সাফল্য ও সমৃদ্ধি কামনায় দোয়া মোনাজাত করা হয়। জানা গেছে ২ দশমিক ৪ একর জমি নিয়ে তৈরী করা হয়েছে স্থায়ী এ ক্যাম্পাস। যেখানে একাডেমিক কার্যক্রমের জন্য নির্মান করা হবে সুসজ্জিত ১০ তলা ভবন।

বিশ্ববিদ্যালয় রেজিষ্ট্রার প্রফেসর এ কে এম এনায়েত হোসেন বলেন, আগামী দু এক দিনের মধ্যেই ভবন নির্মানের প্রারম্ভিক কাজ শুরু হবে। আশা করছি এবছরের শেষেই স্বল্প পরিসরে হলেও স্থায়ী ক্যাম্পাসে কার্যক্রম শুরু করতে পারব। তিনি বলেন গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি বরিশাল তথা দক্ষিনাঞ্চলের প্রথম বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের স্বদিচ্ছা ও আপ্রান প্রচেষ্টার কারনে বিশ্ববিদ্যালয়টি সব দিক থেকে সমৃদ্ধি লাভ করেছে। নের্তৃস্থানীয় সবার যোগ্য নেতৃত্বে নিকট ভবিষ্যতে গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের সুনাম সারা দেশে ছড়িয়ে পড়বে।

তথ্য সুত্র বলছে ২০১৫ সালে মাত্র ৫ টি অনুষদ ও স্বল্প শিক্ষার্থী নিয়ে নগরীতে যাত্রা শুরু করে গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানে ৭ টি অনুষদে ২ সহ¯্রাধিক শিক্ষার্থী অধ্যায়নরত আছে। ভবন নির্মান কাজের উদ্বোধন শেষে বরিশাল সার্কিট হাউজে পৌছালে তাকে বরিশাল মেট্টোপলিটন পুলিশের একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে।

এসময় বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার মোঃ শওকত আলী , মেট্টোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোঃ জিহাদুল কবির, জেলা প্রশাসক মোঃ মোঃ শহিদুল ইসলাম, জেলা পুলিশ সুপার মোঃ ওয়াহিদুজ্জামান এবং দৈনিক আজকের পরিবর্তন ও কীর্তনখোলা পত্রিকার প্রকাশক-সম্পাদক কাজী মিরাজ মাহমুদ মন্ত্রীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

এসময় কীর্তনখোলা পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সালেহ টিটু, আজকের পরিবর্তন সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : এম.এম আমজাদ হোসাইন, বার্তা সম্পাদক সাইদ মেমনসহ সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। পরে উপস্থিত প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সাথে সংক্ষিপ্ত মতবিনিময় শেষে সার্কিট হাউজ ত্যাগ করে নগরীর নিজ বাসভবনে চলে যান।