স্বরূপকাঠীর জলাবাড়ি ইউনিয়নের স্কুল শিক্ষক শ্যামল কৃষ্ণ সমদ্দারের মেধাবী ছেলে শতদল সমদ্দারকে ফাঁসাতে গিয়ে নিজেই ফেঁসে গেলেন বলদিয়া ইউনিয়নের অমূল্য গাইনের মেয়ে তথাকথিত নায়িকা শান্তা গাইন।
এলাকার বহু ছেরের সাথে তার সম্পর্কর কথা শোনা যায়। ইন্দের হাটের দাতের ডাক্তার মিঠুন হালদারের চেম্বারে সহকারী হিসেবে ছিলেন । এ সময় মিঠুন হালদারের সাথে তার অনৈতিক সম্পর্কের খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে এলাকা ছাড়া হন শান্তা গাইন।
পরে ওই দাতের ডাক্তার মিঠুন হালদারের কাছে পালিয়ে এসে বরিশাল নগরীর বাসিন্দা তার মামাতো বোন রুনা হালদারের বাসায় ওঠে।পরে রুনার স্বামীর সাথেও চলে তার অনৈতিক সম্পর্ক। এর পর রুনাও শান্তাকে তাড়িয়ে দেয়। এদিকে ২০১৫সালের দূর্গা পুজা দেখতে গিয়ে জলাবাড়ীতে বসে পরিচয় হয় শতদল সমাদ্দারের থাথে শান্তার। শান্তার প্রতারনার ফাঁদে পরে দুমকীর মেধাবী ছাত্র শতদল সমদ্দার। এক সময় শান্তার প্রতারনার ফাঁদ বুঝতে পেরে পিছু হাটেন শতদল সমদ্দার।
এর পর থেকেই শান্তা গাইন শতদল সমদ্দারকে ফাঁসাতে ফন্দি আটেন। এক পর্যয়ে শান্তা বিভিন্ন পুরুষের সাথে অবৈধ অম্পর্কে রিপ্ত হয়। এক পর্যয়ে সন্তান সম্ভবা হয়ে পরে শান্তা।
তাই মেধাবী ছাত্র শতদল সমদ্দারকে ফাঁনোর জন্য ফন্দি করেন শান্তা। এর পরই মুখোস খুলে যায় শান্তার। অভিযোগ উঠেছে শান্তা ফেইজবুকে বিভিন্ন যুবককে নগ্ন ছবি আপলোড করে ফেইজবুকে ম্যাজেঞ্জারে আপলোড করে বলে অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী। এ ব্যাপারে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য প্রশাসনের সহযোগীতা কামনা করেন জলাবাড়ি ইউনিয়নের বাসিন্দারা। আর নারী ব্লাক মেইলার শান্তার যথাযথ শাস্তির দাবি তোলেন ভূক্তভোগীরা।