চ্যাম্পিয়নস লিগ মানেই পুনর্মিলনীর গল্প। এবারই রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়ে জুভেন্টাসে গেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। কোপা লিবার্তোদোরেসের ফাইনালের টানেও তাঁকে মাদ্রিদে টেনে আনা যায়নি। চ্যাম্পিয়নস লিগে নিজ নিজ গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রিয়াল, জুভেন্টাস। ফলে আক্ষরিক অর্থে শেষ ষোলোতে ফেরার সুযোগ ছিল না রোনালদোর। কিন্তু মাদ্রিদে তাঁকে আসতেই হবে। কারণ শেষ ষোলোতে প্রতিপক্ষ হিসেবে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে পেয়েছে জুভেন্টাস।
রোনালদো আছেন বলেই এ ম্যাচের কথা আগে বলা হলো। কিন্তু এবারের শেষ ষোলোর ব্লকবাস্টারের মর্যাদা পাচ্ছে অন্য দুটি ম্যাচ। লিভারপুলের সঙ্গে ম্যাচ পড়েছে বায়ার্ন মিউনিখের। আর নেইমার-এমবাপ্পের পিএসজির আক্রমণ সামলাতে হবে হোসে মরিনহোর ইউনাইটেডকে। জানুয়ারির দলবদলে ডিফেন্ডার না কিনে উপায় নেই ‘রেড ডেভিলদের’! ইংলিশ দলগুলোর মধ্যে টটেনহাম হটস্পারের প্রতিপক্ষও বেশ কঠিন। দুর্দান্ত ফর্মে থাকা বরুসিয়া ডর্টমুন্ডকে পেয়েছে তারা। ম্যানচেস্টার সিটি অবশ্য পেয়েছে স্বস্তিদায়ক প্রতিপক্ষ, শালকে।
টানা তিনবারের চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদ প্রতিপক্ষ হিসেবে পেয়েছে আয়াক্সকে। টানা তিনবার কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে ছিটকে পড়া বার্সেলোনা আরেকটি কোয়ার্টারে ওঠার লড়াইয়ে পেয়েছে লিঁওকে। পাদপ্রদীপের আলো না জুটলেও এএস রোমা ও পোর্তোর ম্যাচটি বারুদে লড়াইয়ের আশা জাগাচ্ছে।
এক নজরে চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ ষোলো:
১২ ফেব্রুয়ারি | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড-পিএসজি |
এএস রোমা-এফসি পোর্তো | |
১৩ ফেব্রুয়ারি | টটেনহাম-ডর্টমুন্ড |
আয়াক্স-রিয়াল মাদ্রিদ | |
১৯ ফেব্রুয়ারি | লিঁও-বার্সেলোনা |
লিভারপুল-বায়ার্ন মিউনিখ | |
২০ ফেব্রুয়ারি | শালকে ০৪-ম্যানচেস্টার সিটি |
অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ-জুভেন্টাস | |
৫ মার্চ | ডর্টমুন্ড-টটেনহাম |
রিয়াল মাদ্রিদ-আয়াক্স | |
৬ মার্চ | পিএসজি-ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড |
পোর্তো-এএস রোমা | |
১২ মার্চ | ম্যানচেস্টার সিটি-শালকে ০৪ |
জুভেন্টাস-অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ | |
১৩ মার্চ | বার্সেলোনা-লিঁও |
বায়ার্ন মিউনিখ-লিভারপুল |