রাজনীতি থেকে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী সাম্প্রদায়িক শক্তিকে বর্জন এবং ক্ষুধা-দারিদ্র্য-সন্ত্রাস-মাদক-দুর্নীতি-জঙ্গিবাদমুক্ত অসাম্প্রদায়িক সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ের মধ্য দিয়ে গতকাল রবিবার গৌরবের বিজয় দিবস উদযাপন করল বাঙালি জাতি। এসময় বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মরণ করা হয়। শ্রদ্ধাবনত জাতি ফুলে ফুলে ভরে দেয় সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ। সেখানে সর্বস্তরের লাখো মানুষের ঢল নামে।
জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে আসা মুক্তিযোদ্ধাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দেশবাসীর উদ্দেশে বলেছেন, ‘রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় স্বাধীনতাবিরোধী কোন ব্যক্তি, তাদের সহযোগী, মদদদাতা এবং স্বাধীনতাবিরোধীর সন্তানদের আমরা দেখতে চাই না। আমরা স্বাধীনতার সপক্ষের শক্তিকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় দেখতে চাই। আমাদের প্রত্যাশা, দেশের নাগরিক বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এমন কাউকে সমর্থন করবেন না, যারা স্বাধীনতাবিরোধী এবং তাদের মদদ দেয়।’
এবার বিজয়ের উত্সবের সঙ্গে নির্বাচনী প্রচারণা উত্সব থাকায় দেশজুড়ে ছিল অন্যরকম আনন্দ। জাতীয় পতাকার মর্যাদা রক্ষার যুদ্ধে সামিল হওয়ার দৃপ্ত প্রত্যয় ছিল নতুন প্রজন্মের কণ্ঠে। তাদের এমন বাঁধভাঙ্গা উচ্ছ্বাস অনেক দিনই দেখা যায়নি। অন্যরকম এক স্বস্তি ও চেতনায় বিজয়ের উল্লাসে মেতেছিল পুরো জাতি। রাজাকার-আলবদর ও স্বাধীনতাবিরোধী মুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণের শপথে একাত্তরের মতোই যেন গর্জে উঠেছিল তারা। ‘আমার ভোট আমি দেবো, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে দিব’-এই স্লোগানে রাজধানীসহ সারাদেশে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে বিজয় মঞ্চের অনুষ্ঠান এবারের বিজয় দিবসের আনন্দে নতুন মাত্রা এনে দেয়।
বিজয় দিবসের সূচনা হয় ভোরে জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে (পুরনো বিমানবন্দর) ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে। সকাল ৬টা ৩২ মিনিটে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পন করে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল এ সময় সালাম জানায়। শহীদদের স্মরণে বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। কিছু সময় নিরবে দাঁড়িয়ে একাত্তরের শহীদদের স্মরণ করেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। পরে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হিসাবে দলের নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে আবারো স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন শেখ হাসিনা। ৬টা ৪৭ মিনিটের দিকে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী স্মৃতিসৌধ এলাকা ত্যাগ করেন।
এদিকে বিজয় দিবস উপলক্ষে সকাল ৮টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। তিনি দেশের স্বাধীনতার মহান স্থপতির স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দলীয় প্রধান হিসেবে দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এছাড়া দেশের ৪৮তম বিজয় দিবস উপলক্ষে বিকাল ৩টায় গণভবনে স্মারক ডাকটিকেট অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।
গতকাল ছিল সরকারি ছুটির দিন। রাজধানীসহ সারাদেশে বিজয় আনন্দে বাঁধভাঙা উচ্ছাসে মেতে ওঠে মানুষ। নগরীর প্রধান সড়কগুলো জাতীয় ও বর্ণিল পতাকায় সাজানো হয়। সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। নগরীর অধিকাংশ সরকারি, বেসরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত স্থাপনায় আলোকসজ্জা করা হয়। বেতার ও টেলিভিশনে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার করা হয়। শহীদদের আত্মার শান্তি, জাতির শান্তি, সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা করে মসজিদ, মন্দির, গির্জা, প্যাগোডাসহ সব ধর্মের উপাসনালয়ে বিশেষ মোনাজাত ও প্রার্থনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। হাসপাতাল, জেলখানা, বৃদ্ধাশ্রম, এতিমখানা, শিশু পরিবার ও ভবঘুরে প্রতিষ্ঠানগুলোয় উন্নতমানের খাবার সরবরাহ করা হয়। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সকাল ১০টায় বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পবিত্র কোরআনখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দেশের সব বিভাগ, জেলা ও উপজেলা শহরেও নানা আয়োজনে বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়।
জাতীয় স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল: হাতে লাল-সবুজের পতাকা, মুখে ‘জয়বাংলা’ স্লোগানে গতকাল মুখরিত ছিল জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকা। বিজয়ের আনন্দ আর উচ্ছ্বাসে জাতীয় স্মৃতিসৌধ ঘিরে গোটা সাভার যেন পরিণত হয় উত্সবের নগরীতে। লাখো মানুষের স্রোত গিয়ে মিশেছিল জাতীয় স্মৃতিসৌধে। বুকের তাজা রক্ত ঢেলে যারা বাংলাদেশের জন্য পতাকা এনেছিল সেই বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন তারা। ফুলে ফুলে ছেয়ে গিয়েছিল বাঙ্গালির অহংকার জাতীয় স্মৃতিসৌধের বেদি।
জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনকালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নুরুল হুদা, ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়া, মন্ত্রিপরিষদ সদস্যগণ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাবৃন্দ, সংসদ সদস্যগণ, তিন বাহিনীর প্রধানগণ, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন, কূটনীতিক ও উচ্চপদস্থ সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তা, বীরশ্রেষ্ঠ পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ। যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা হুইল চেয়ারে বসে শহীদ বেদীতে পুস্পার্ঘ্য অর্পন করেন। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও কূটনীতিকরা চলে যাওয়ার পরই স্মৃতিসৌধ সকলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। ভোর থেকেই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ সর্বস্তরের মানুষের ঢল নামে। শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় জাতি স্মরণ করে একাত্তরের বীর শহীদদের।
গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতৃবৃন্দ এবং বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আমলগীরের নেতৃত্বে বিএনপির নেতাকর্মীরা জাতীয় স্মৃতিসৌধের শহীদ বেদিতে ফুলেল শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। এ সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে তারা বিভিন্ন শ্লোগান দেন ।
স্মৃতিসৌধে আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা নিবেদনকালে দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মুক্তিযোদ্ধাদের ফুল ও মিষ্টি পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিজয় দিবস উপলক্ষে দেশের সকল মুক্তিযোদ্ধাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী এবারও নগরীর মোহাম্মদপুরের গজনবী রোডে অবস্থিত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন কেন্দ্রে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ফুল, ফল ও মিষ্টি পাঠিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল অফিসার এসএম খুরশীদ-উল-আলমের নেতৃত্বে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ গতকাল যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে এগুলো পৌঁছে দেন। প্রতিটি জাতীয় দিবসে তাদের স্মরণে রাখার জন্য মুক্তিযোদ্ধারা প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। তারা শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘ জীবন কামনা করেন।
এদিকে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিমের নেতৃত্বে দলের পক্ষ থেকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
জাতীয় স্মৃতিসৌধে বিভিন্ন ব্যক্তি-দল-প্রতিষ্ঠান-সংগঠনের শ্রদ্ধা:জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি ফুলেল শ্রদ্ধা জানিয়েছে জাতীয় পার্টি, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ, জাসদ (ইনু), এলডিপি, এনডিপি, বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, বাংলাদেশের কমিউনিষ্ট পার্টি , কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় শ্রমিক লীগ. দুর্নীতি দমন কমিশন, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, বাংলা একাডেমি, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট, শ্রমিক দল, গণবিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল সমূহ, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, জাকের পার্টি, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধ সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল, শ্রমিক কর্মচারি ঐক্য পরিষদ, আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, ঢাকা আইনজীবী সমিতি, বাংলাদেশ বার কাউন্সিল, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি, বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টাস এসোসিয়েশন, ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, নজরুল ইনষ্টিটিউট, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, বাংলাদেশ যুব ইউনিয়ন, বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, বাংলদেশ স্যামবাদী দল, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, খেলাঘর, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, একাত্তরের ঘাতক দালার নির্মূল কমিটি, মুক্তিযোদ্ধা সাংবাদিক কমান্ড, সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম, প্রজন্ম-৭১ সহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠন।
স্মৃতিসৌধ চত্বরে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গান ও নাটক মঞ্চস্থ করা হয়। ঢাকা জেলা কমিউনিটি পুলিশের উদ্যোগে আমিনবাজার থেকে স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে বড় এলইডি প্রজেক্টর বসানো হয়েছে। এসব প্রজেক্টরের মাধ্যমে ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সালের উল্লেখযোগ্য ঘটনাপ্রবাহ দেখানো হয়। এছাড়া স্মৃতিসৌধের ভেতরের মুক্তমঞ্চে ঢাকা জেলা পুলিশের উদ্যোগে ‘গৌরবময় স্বাধীনতা’ শিরোনামের একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়। মোড়ক উন্মোচন করেন জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান।
জেপির শ্রদ্ধা:বিজয় দিবস পালনে গতকাল সকালে জাতীয় পার্টির (জেপি) সকল কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। সকালে জেপির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী শেখ শহীদুল ইসলামের নেতৃত্বে সাভারে স্মৃতিসৌধে পুষ্পাঞ্জলী অর্পণ করেন দলের নেতৃবৃন্দ। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেপির প্রেসিডিয়াম সদস্য এজাজ আহমেদ মুক্তা, নির্বাহী সম্পাদক সাদেক সিদ্দিকী, ভাইস চেয়ারম্যান আজিজ বাঙাল, মোহাম্মদ হোসেন রেনু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান খলিল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও দপ্তর সম্পাদক এম. সালাহউদ্দিন আহমেদ, সহ-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, আমিনুল ইসলাম তপন, সৈয়দ নাজমুল আলম, কে.এম মজিবুর রহমান মজনু, জাতীয় যুব সংহতির সভাপতি অ্যাডভোকেট এনামুল ইসলাম রুবেল, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল খায়ের সিদ্দিকী আবু, যুগ্ম প্রচার সম্পাদক ও যুব সংহতির সহ-সভাপতি মঞ্জুর হাবিব মঞ্জু, জেপি নেতা দুলাল পাল, চট্টগ্রাম জেলা স্বেচ্ছাসেবক পার্টির আহ্বায়ক ফাতেমা খুরশীদ সোমা প্রমুখ। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জেপির দুই দিনব্যাপী কর্মসূচির দ্বিতীয় দিন আজ সোমবার বেলা ১১টায় লালমাটিয়াস্থ দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।
চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা:রাজধানীর আজিমপুর কলোনির অগ্রণী স্কুল এন্ড কলেজে নানা আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে কলেজে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। পরে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন কলেজের অধ্যক্ষ রেজাউজ্জামান ভূঁইয়া। এতে অন্যান্যের মধ্যে কলেজের উপদেষ্টা ও দৈনিক ইত্তেফাকের সিটি এডিটর আবুল খায়ের, সহকারী অধ্যাপক গাজী সালাহউদ্দিন, জাকির হোসেন, প্রভাষক জাকির হোসেন, শিক্ষক কুমকুম জামান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
© স্বত্ব আর্থটাইমস্ ২৪.কম
প্রকাশক ও সম্পাদক: মোঃ জাকারিয়া আলম (দিপু)
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ:বরিশাল-৮২০০।
আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:::
নিউজ মেইল:::
earthtimes24@gmail.com(নিউজ)
news@earthtimes24.com(নিউজ)
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
২০১৭ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত earthtimes24.com