৪ঠা জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
:
ভুবনেশ্বর: – (বিশ্বরঞ্জন মিশ্র নিউজ) – রাজধানী ভুবনেশ্বরে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। লোকেরা স্মার্ট সিটিতে নিরাপত্তাহীনতা বোধ করে। বিশেষত, মহিলাদের বিরুদ্ধে অপরাধ, ধর্ষণ, হত্যা, মারাত্মক আক্রমণ, ডাকাতি, ডাকাতি এবং সাইবার অপরাধের সংখ্যা বাড়ছে। পুলিশকে উপেক্ষা করে অপরাধীরা বহু অপরাধমূলক কাজ করে চলেছে। পুলিশ প্রায়শই অপরাধীদের ধরতে ব্যর্থ হয় এবং অনেকগুলি গুরুত্বপূর্ণ মামলা তদন্ত করে না। পুলিশ রেকর্ড অনুসারে রাজধানীতে গত বছর চারটি খুন হয়েছিল, যা গত পাঁচ বছরে সর্বোচ্চ। করোনার মহামারী এবং লকডাউন সহ থাইল্যান্ডে বেশ কয়েকটি হাই-প্রোফাইল হত্যা রয়েছে। ২০১৪ সালের তুলনায় ২০২০ সালে ত্রিশেরও বেশি ডাকাতি হয়েছিল। গত কয়েকদিন ধরে রাজধানীতে দুটি হাই-প্রোফাইল খুন হয়েছে। রামদেবী কলেজের ছাত্র ঝাপটুল নায়ককে ২ 26 শে জানুয়ারী খুন করা হয়েছিল, পুলিশ যখন তার প্রেমিক রাকেশকে গ্রেপ্তার করেছিল। জড়িত ছাত্র কীভাবে মারা গেল? কে বা কেন তাকে হত্যা করা হয়েছে তা পুলিশ এখনও স্পষ্ট করতে পারেনি। পুলিশও এই মামলায় রাকেশের সহযোগীকে গ্রেপ্তার করতে ব্যর্থ হয়েছিল।
বি-ওয়ে মৃত ব্যক্তিদের রাজধানী তেহ শহর জাজপুরের মধ্য দিয়ে রাজধানীতে একটি স্কুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, পুলিশ সবসময় ঘটনাটি দেখতে পায় না, এটি সাধারণভাবে সন্দেহ জাগিয়ে তোলে। রাজধানীর বিভিন্ন সাবনেটে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো অপরাধীরা পুলিশকে জোর দিয়েও মৃত্যুর পর্দা খুব কম সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ৮ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর ভরতপুর-চান্দকা সড়কের দাসপুরের কাছে এক মহিলার শিরশ্ছেদ করা লাশ পাওয়া যায়। ময়না তদন্তের রিপোর্টে দেখা গেছে যে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। ঘটনার ছয় দিন পরেও পুলিশ অপরাধীকে খুঁজে পায়নি। ৮ ফেব্রুয়ারি ঘাটকিয়া হনুমান মন্দিরের কাছে একটি গাছ থেকে অজ্ঞাতপরিচয় এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়। কে মৃত যুবক তাকে কে হত্যা করেছে বা কখন সে সম্পর্কে পুলিশ কোনও তথ্য প্রকাশ করেনি। হাই-প্রোফাইল সেক্স র্যাকেট দীর্ঘদিন ধরে পলাশপল্লীতে একটি পৃথক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে রয়েছে। দিব্যংয়ের মেয়েদের যৌন নির্যাতন করা হয়েছিল। নিখিল উত্কল শারীরিক কল্যাণ ফেডারেশনের সম্পাদক এবং তার সহকর্মীরা তাৎক্ষণিকভাবে মন্তব্য করার জন্য পাওয়া যায় নি। বিকেলে একটি থানার সামনের দিকে বোমা ফাটিয়ে শত শত প্রতিবাদকারীকে ট্রাকে করে সরিয়ে দেয়। এই পদ ছাড়ার পরে তিনি কী করবেন তা এই মুহূর্তে এখনও অজানা। রাজধানীতে সাইবার ক্রাইমও বেড়েছে। ২০২০ সালে, ১,73৩১ টি মামলা হয়েছে, যা ২০১৪ সালের তুলনায় ৩১ শতাংশ বেশি fraud পুলিশ জালিয়াতির জন্য গ্রেপ্তার হওয়া পুরো সাইবাতে ব্যর্থ হয়েছে। প্রতিদিন সাইবার অপরাধীরা রাজধানীর মানুষকে বিভিন্ন ধরণের দুরন্ত বিজ্ঞাপন, লটারি, পুরষ্কার এবং লক্ষ লক্ষ টাকা দিয়ে প্রতারণা করছে। কমিশনারেট পুলিশ সাইবার ক্রাইম সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে ব্যর্থ হয়েছে। রাজধানীর রামাদেবী কলেজের শিক্ষার্থী ঝাড়ফুল নায়েকের হত্যার বিষয়টি উন্মোচিত হয়েছে এবং তার কর্মীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করা উচিত।
প্রধান মহিলাটিকে চিহ্নিত করতে হবে এবং যে ব্যক্তি তাকে হত্যা করেছে তাদের তত্ক্ষণাত গ্রেপ্তার করা উচিত। সাইবার জালিয়াতির শিকার সকল শ্রেণির সজাগ থাকা এবং সাইবার অপরাধ রোধ যাতে না হয় সেজন্য পুলিশ কমিশনারেটের অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। ভুবনেশ্বর জেলা মহিলা মোর্চা (মহিলা মোর্চা) পুলিশ কমিশনার নারীদের সুরক্ষার জন্য জিরো টলারেন্স অ্যাক্ট বাস্তবায়নের এবং রাজধানীতে বসবাসরত শিক্ষার্থী, কর্মজীবী মহিলা এবং প্রবীণ নাগরিকদের সুরক্ষাকে অগ্রাধিকার দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। পরের সাত দিন ধরে, মাথা বিহীন হত্যাকারী, ঝগপুল হত্যার স্পষ্টতা, ঘাতিকিয়া যুবক হত্যা, বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে চলমান যৌন হয়রানির সাথে জড়িত সরকারী বাবু এবং সাইবার জালিয়াতির মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়নি। প্রতিনিধি দলের মধ্যে সুবাশিনী প্রেস্টি, অন্নতি পরীদা, তৃপ্তিময়ী মদাকম, শশীপ্রভা রথ, সুনিতা পাটি, সুমিত্রা আচার্য্য, জ্যোতিরাখা নায়ক, প্রীতেক মহাপাত্র, লিপা দাস, সস্মিতা চুসিনা ও সस्মিতা পত্র অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।
