স্মরণকালের অন্যতম বৃহৎ জানাজা শেষে চিরবিদায় নিয়েছেন চট্টলবীর এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী। তার মৃত্যুতে আজ দিনভর যেন থমকে দাঁড়িয়েছিল চট্টগ্রাম। নগরীর লালদীঘি পাড়ের জানাজাকে ঘিরে দুপুরের পর থেকেই নামে লাখো মানুষের ঢল। লালদীঘির মাঠে জানাজা হওয়ার কথা থাকলেও এর আশপাশের প্রায় ১০ কিলোমিটার জুড়ে ছিল জানাজা পড়তে আসা মানুষের স্রোত।
মহিউদ্দিনের পরিবারের স্বজনদের সমবেদনা জানাতে ছুটে এসেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক চিপ হুইপ সেরনিয়াবাদ আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ্ । দলের শীর্ষ নেতারাও জানিয়েছেন গভীর সমবেদনা।
আরো উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রামের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও রাউজানের এমপি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) এর ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম, সাদার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. নুরুল মোস্তফা, উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা প্রফেসর সরওয়ার জাহান, উপ-উপাচার্য প্রফেসর ইঞ্জিনিয়ার এম আলী আশরাফ শোক প্রকাশ করেছেন। শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন, চট্টগ্রাম সাংবাদিক কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটিসহ বিভিন্ন সংগঠন।
মহিউদ্দিন চৌধুরীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে যুক্ত বিবৃতি পাঠিয়েছে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল আলম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক এমএ সালামসহ কার্যকরি কমিটির সকল কর্মকর্তা ও সদস্যবৃন্দ।
এসময় সেরনিয়াবাদ আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ্ বলেন ,আমি আমার একজন বন্ধুকে হারালাম।আমরা একত্রে অনেক কাজ করেছি।আল্লাহ তাকে জান্নাত দান করুন।