খুলনা আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, মধ্যরাত নাগাদ ফণী খুলনার উপকূল এলাকা অতিক্রম করতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টি ইতিমধ্যে দুর্বল হতে শুরু করেছে। বাংলাদেশে আঘাত হানার আগে এটা আরও দুর্বল হয়ে যাবে। ইতিমধ্যে ফণীর হাত থেকে প্রাণ বাঁচাতে ঘরবাড়ি ছেড়ে খুলনার উপকূলীয় এলাকার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে উপজেলাগুলোর ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রে।
খুলনার জেলা প্রশাসন তিনটি উপজেলাকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এগুলো হলো কয়রা, পাইকগাছা ও দাকোপ। উপকূলীয় এলাকার ওই তিনটি উপজেলার আশ্রয়কেন্দ্রে মানুষ বেশি আশ্রয় নিয়েছেন।
তবে তাদের খাবারের কোনো ব্যবস্থা করা যায়নি বলে জানা গেছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে রান্নার সুবিধা না থাকায় সেখানে রান্না করেও খেতে পারছে না মানুষ।