পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বলেছেন, খাল ও নদী খননের জন্য আমরা প্রধানমন্ত্রীকে একটি ডেলটা প্ল্যান দিয়েছি। এ প্রকল্পের প্রথম ধাপের ৪৪৮টি খাল ও ছোট নদী পুনঃখননের কাজ চলছে। আগামী বছর দ্বিতীয় ধাপে আরও ৪/৫শ’ খাল ও ছোট নদী পুনঃখনন করা হবে। ২০২১ সালে মধ্যে সব কাজ শেষ।
বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) দুপুরে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার মানিকহার ভাঙন এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশ নদীমাতৃক দেশ। সব জায়গায় নদী ভাঙতে থাকে। নদী শাসন করা হচ্ছে। এ ভাঙনরোধ করতে হলে সারা বছর নদীগুলো খনন করতে হবে। যা প্রচুর ব্যয়বহুল। তাই আমরা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে হাট বাজার ও লোকালয়ের ভাঙন রোধে কাজ করছি।
রোহিঙ্গা সমস্যার বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গাদের বিষয়ে আওয়ামী লীগ সরকার সবসময় সচেতন রয়েছে। এর একটি শান্তিপূর্ণ সমাধান অচিরেই হবে।
এ সময় পানি উন্নয়ন বোর্ডের ডিজি মাহফুজুর রহমান, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মন্টু কুমার বিশ্বাস, প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম ওয়াহেদ উদ্দীন, পানি উন্নয়ন বোর্ড ফরিদপুর অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আবদুল হেকিম, গোপালগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী বিশ্বজিৎ বৈদ্য, মুকসুদপুর উপজেলা চেয়ারশ্যান কাবিল মিয়া, মুকসুদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাসলিমা আলী, গোপালগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিকুর রহমান খান প্রমুখ।