 
     বিশ্ববাজারে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো শুক্রবার ডলারের দরপতন ঘটেছে। যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রাস্ফীতি প্রত্যাশার চেয়ে কমে আসার পর সাত বছরের মধ্যে একদিনের মধ্যে এটি সর্বোচ্চ দরপতন। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের সুদের হার আক্রমনাত্মক মাত্রায় বাড়ানোর সম্ভাবনা কমলো বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
বিশ্ববাজারে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো শুক্রবার ডলারের দরপতন ঘটেছে। যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রাস্ফীতি প্রত্যাশার চেয়ে কমে আসার পর সাত বছরের মধ্যে একদিনের মধ্যে এটি সর্বোচ্চ দরপতন। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের সুদের হার আক্রমনাত্মক মাত্রায় বাড়ানোর সম্ভাবনা কমলো বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
বৃহস্পতিবারের তথ্যে দেখা গেছে,অক্টোবরে ভোক্তা মূল্যস্ফীতি ৭ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছিল। জানুয়ারির পর থেকে এটি সর্বনিম্ন হার এবং মূল্যস্ফিতী ৮ শতাংম বাড়ার যে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল তার তুলনায় কম।
২০১৫ সালের শেষের দিকে ডলারের সবচেয়ে বড় পতন হয়েছিল। কারণ ওই সময় ডলারের সরবরাহ কমে যাওয়ায় অন্যান্য মুদ্রা - বিশেষ করে ইয়েন ও পাউন্ডের দাম বেড়েছিল।
চীনা স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ চলতি সপ্তাহে করোনার বিধিনিষেধ শিথিল করার পর বিনিয়োগকারীদের ঝুঁকি কিছুটা কমেছে। এর প্রভাব পড়েছে ডলারের সূচকের ওপর। যখন স্টক, উদীয়মান বাজারের মুদ্রা ও পণ্যসহ ঝুঁকির সম্পদ বেড়েছে তখন শুক্রবার ডলারের সূচক শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ কমলো
অবশ্য বিশ্লেষকরা জানিয়েছেন, মুদ্রাস্ফীতি ধীরগতিতে কমে আসলেও ঋণগ্রহীতাদের জন্য ইতিবাচক। মুদ্রাস্ফীতি সহনীয় মাত্রায় নামিয়ে আনতে ১৮ মাস থেকে দুই বছরের মতো সময় লাগতে পারে।
© স্বত্ব আর্থটাইমস্ ২৪.কম
প্রকাশক ও সম্পাদক: মোঃ জাকারিয়া আলম (দিপু)
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ:বরিশাল-৮২০০।
আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:::
নিউজ মেইল:::
earthtimes24@gmail.com(নিউজ)
news@earthtimes24.com(নিউজ)
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
২০১৭ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত earthtimes24.com