জাকারিয়া আলম দিপুঃ মাসব্যাপী সিয়াম সাধনার পর মহা খুশীর এই ঈদ-উল-ফিতরের স্বজনদের কাছে যেতে পারেননি পুলিশ বাহিনীর অনেক নারী সদস্যরা।ঘরমুখো মানুষের নিরাপদ যাতায়াত ও ঈদ আনন্দ নিশ্চিত করতেই তাদের ঘরে ফেরা হয়নি।
এই বাড়তি চাপের কারণে নিজেরা ছুটি কাটাতে বাড়ি যেতে পারেননি নারী পুলিশের ৮০ শতাংশ সদস্য। বাবা-মা, ভাই-বোন, স্ত্রী-সন্তান থেকে আছেন অনেক দূরে। দায়িত্ব পালন শেষে ব্যারাক বা অস্থায়ী আবাসেই ঈদ কাটবে এসব নারী পুলিশ সদস্যের। আইন শৃঙ্খলা রক্ষার্থে যে সকল নারী পুলিশ সদস্যগণ ছুটিতে যেতে পারেননি তাদের জন্য বরিশালে মেহেদী উৎসবের আয়োজন করা হয়।
১৪ জুন পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন উপলক্ষে আইন শৃঙ্খলা রক্ষার্থে যে সকল নারী পুলিশ সদস্যগণ ছুটি যেতে পারেননি তাঁদের নিয়ে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার এ মেহেদী উৎসবের আয়োজন করা হয়। আয়োজনে ছিলো ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার ইনচার্জ সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার ।
কর্মস্থলে অভিভাবকদের কর্তৃক এমন উৎসব নিজ বাড়িতে অভিভাবকগণের সহিত ঈদ – উদযাপনের চাহিদা কিছুটা হলেও অভাব পূরণের ভূমিকা রাখবে।
দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে জননিরাপত্তা ও জনগণের ঈদ আনন্দ নিশ্চিত করতে ভূমিকা রাখে নারী পুলিশ। ঈদের ছুটি শেষে আবারো মানুষের কর্মস্থলে ফেরার পথ নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন রাখতে বাড়তি দায়িত্ব পালনে কাজ করছে নারী পুলিশ সদস্যে । এক নারী পুলিশ সদস্যে বলেন, মানুষের বাড়তি আনন্দ বা কষ্ট মানেই আমাদের বাড়তি দায়িত্ব। মানুষের কষ্ট লাঘব করে আনন্দ বা খুশির নিশ্চয়তা দেয়াই আমাদের আনন্দ।
ঈদের আগের রাত পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ ছুটেছেন নাড়ির টানে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরের মতো নারী পুলিশও ছিল দায়িত্বে। ঈদুল ফিতরের সরকারি ছুটিতে অফিস-আদালত যখন বন্ধ তখন পুরোপুরিই খোলা ছিল থানা-ফাঁড়ি, তদন্ত কেন্দ্র। সচল ছিল পুলিশের সব অফিস।
১৪ জুন পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন উপলক্ষে আইন শৃঙ্খলা রক্ষার্থে যে সকল নারী পুলিশ সদস্যগণ ছুটি যেতে পারেননি তাঁদের নিয়ে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার এ মেহেদী উৎসবের আয়োজন করা হয়। আয়োজনে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার ইনচার্জ সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার কর্মস্থলে অভিভাবকদের কর্তৃক এমন উৎসব নিজ বাড়িতে অভিভাবকগণের সহিত ঈদ – উদযাপনের চাহিদা কিছুটা হলেও অভাব পূরণের কারণ হয় ।