‘ক্যাবল টেলিভিশন পরিচালনা আইন ২০০৬ এবং কেবল টেলিভিশন বিধিমালা ২০১০’ এর সংশোধিত আইন এবং বিধিমালা অতি দ্রুত বাস্তবায়ন সহ ৭ দফা দাবীতে বরিশালে মানববন্ধন করেছে ক্যাবল অপারেটরস্ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)।
সংগঠনের বরিশাল বিভাগীয় কমিটির উদ্যোগে রবিবার বিকেল ৩টায় বরিশাল নগরীর সদর রোডের অশ্বিনী কুমার হলের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে প্রধান অতিথি ছিলেন কোয়াবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এসএম আনোয়ার পারভেজ। কোয়াব বরিশাল বিভাগের সমন্বয়কারী মঞ্জুরুল আলম খানের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে কোয়াবের সাবেক মহাসচিব নিজাম উদ্দিন মাসুদ, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এবিএম সাইফুল হোসেন সোহেল, বাংলাদেশ ডিজিটাল নেটওয়ার্ক লিমিটেড, চেয়ারম্যান লায়ন মো. ফিরোজুল ইসলাম, কোয়াবের সাবেক অর্থ সম্পাদক সেলিম সরোয়ার ও বরিশাল বিভাগের অপর সমন্বয়কারী মাসুদ রানা পলাশ সহ সারা দেশ থেকে আগত ক্যাবল অপারেটররা মানববন্ধনে অংশগ্রহন করেন।
এ সময় কোয়াবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এসএম আনোয়ার পারভেজ সহ অন্যান্যরা তাদের ৭ দফা দাবী বাস্তবায়নের জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
এর আগে গতকাল বেলা সাড়ে ১২টায় নগরীর মহিলা ক্লাব মিলনায়তনে কোয়াবের বিভাগীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
কোয়াব বরিশাল বিভাগের সমন্বয়কারী মঞ্জুরুল আলম খানের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন কোয়াবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এসএম আনোয়ার পারভেজ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের সাবেক মহাসচিব নিজাম উদ্দিন মাসুদ, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এবিএম সাইফুল হোসেন সোহেল, বাংলাদেশ ডিজিটাল নেটওয়ার্ক লিমিটেডের চেয়ারম্যান লায়ন মো. ফিরোজুল ইসলাম, কোয়াবের সাবেক অর্থ সম্পাদক সেলিম সরোয়ার এবং বরিশাল বিভাগের অপর সমন্বয়কারী মাসুদ রানা পলাশ।
সমাবেশে বক্তারা ‘ক্যাবল টেলিভিশন পরিচালনা আইন ২০০৬ এবং কেবল টেলিভিশন বিধিমালা ২০১০’ এর সংশোধিত আইন এবং বিধিমালা অতি দ্রুত বাস্তবায়ন, ক্যাবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ককে শিল্প হিসেবে ঘোষনা, ক্যাবল অপারেটরদের স্বল্প সুদে ব্যাংক ঋণ প্রদান, দ্রুত সময়ের মধ্যে কোয়াবের নির্বাচন অনুষ্ঠান, পে-চ্যানেলের মূল্য যখন তখন বৃদ্ধি না করা, ক্যাবল অপারেটরদের অনুকূলে স্থানীয় একটি কমিউনিটি চ্যানেলের অনুমতি প্রদান এবং বৈধ ক্যাবল অপারেটরদের ব্যবসা জোড়পূর্বক হরন না করার দাবী জানান।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ক্যাবেল টিভি ব্যবসার দুর্দিন চলছে। প্রায় ৫ লাখ লোক এই ব্যবসার সাথে কোন না কোনভাবে জড়িত। এত সংখ্যক লোকের রুটি রুজি রক্ষায় ৭ দফা দাবী মেনে নিতে প্রধানমন্ত্রীর সু-দৃস্টি এবং হস্তক্ষেপ কামনা করেন নেতৃবৃন্দ।