বরগুনার আমতলী সদর ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের মোঃ আব্দুল মজিদ হাওলাদারের ছেলে আল আমিন হাওলাদার বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধী ধর্ষণের অভিযোগে গত ৯/৬/২০২০ই বরগুনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০( সংশোধিত ২০০৩) এর ৯(১) /৩০ ধারায় মোসাম্মৎ আনোয়ারা বেগম মামলাটি দায়ের করেন। এই মামার ভিকটিম ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় আল আমিন হাওলাদারের নাম প্রকাশ করেন। তিনি একজন বাকপ্রতিবন্ধী ভিকটিম।
আদালতে মামলা হওয়ার পর আলামিন কে গ্রেফতার করে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়। এ বিষয় ভিকটিমের কাছে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন আমার একটি ছেলে সন্তান জন্মগ্রহণ করে। তার নাম রাখা হয় নাহিদুল ইসলাম বয়স এক বছর।
স্থানীয়রা বলেন এই মামলার ভিকটিম ও আল আমিন হাওলাদারের সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এ বিষয়ে আল আমিন হাওলাদার বলেন একটি কুচক্রী মহল আমাকে এই মামলার আসামি করে।
এদের সাথে আমার জমিজমা নিয়ে মামলা চলমান। আমাকে মিথ্যা মামলা দিয়েছে আমি জেল খেটেছি অনেক অর্থ সম্পদ নষ্ট হয়েছে।পরিশেষে মামলা চ্যালেঞ্জ করেছি। ভিকটিম বিভিন্ন সময় বিভিন্ন লোকের কথা বলে আমি জেল থেকে বের হওয়ার পর একটি লোকের কথা বলেছি পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ছেড়ে দিয়েছে।
ঢাকায় সিআইডি বাংলাদেশ পুলিশ ডিএনএ ল্যাবে আমার পরীক্ষা হয় পরীক্ষায় আমি নির্দোষ প্রমাণিত হই। গত ১৯/১/২১ই সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত আমাকে নির্দোষ প্রমাণ করেন।
আমি দেশবাসীর কাছে দাবি জানাই কারা এই প্রতিবন্ধী ভিকটিমের সাথে অনৈতিক কার্যকলাপ করেছে সঠিক তদন্ত করে এই শিশু নাহিদুল এর পিতৃপরিচয় দেয়া হোক।
আমার এই মামলার বিষয়ের তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মোঃ মহিউদ্দিন শেখ গত ৩১/১০/২০২০ই বাদী আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছে এই মর্মে তিনি একটি প্রতিবেদন বিজ্ঞ আদালতে লিখিত দাখিল করেছেন। আমতলী থানা বরগুনা।