 
                                            
                                                                                            
                                        
‘টাকার অভাবে ফয়সালের দগ্ধস্থানে দেয়া হচ্ছে তেলপড়া’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হয় অনলাইন নিউজপোর্টালে। সংবাদ প্রকাশের পর স্পেন প্রবাসী আরিফুর রহমান শিশুটির চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছেন।
ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার ৮নং বাঁশবাড়ীয়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের ভাষানপোতা গ্রামে মরিয়ম খাতুনের একমাত্র বাকপ্রতিবন্ধী ছেলে ফয়সাল (৯)। উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রবাসী আরিফুর রহমান প্রাথমিকভাবে ৪৬ হাজার টাকা দিয়েছেন এবং চিকিৎসার বাকি টাকাও দেবেন বলে জানিয়েছেন।
অসুস্থ শিশু ফয়সাল ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সেখানে তার মা মরিয়ম খাতুনের কাছে ৪৬ হাজার টাকা তুলে দেয়া হয়। এসময় ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের সার্জিক্যাল বিশেষজ্ঞ ডা. জাহিদুর রহমান, এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজের ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি নিজাম জোয়ারদার বাবলু ও মানবজমিন পত্রিকার ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি আমিনুল ইসলাম লিটন উপস্থিত ছিলেন।
ডা. জাহিদুল ইসলাম ফয়সালকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ন ইউনিটে ভর্তির পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি দুপুরে তাদের ঘরে আগুন লাগে। শিশু ফয়সাল তখন ওই ঘরেই ছিল। আগুনে তাদের দুটি ছাগলসহ থাকার ঘর ও আসবাসপত্র পুড়ে যায়। এসময় আগুনে ফয়সালের অর্ধেক শরীর ঝলসে যায়।