শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) রাতে শায়খ আহমাদুল্লাহ তার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট দিয়ে এ তথ্য জানান।
তিনি লিখেন, ‘আমরা আপনাদের দানের টাকার সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহারের চেষ্টা করি। এবারের বন্যায় আমাদের ত্রাণ কার্যক্রমের ব্যবস্থাপনা খরচ ১% এরও কম, সেবামূলক কাজের ইতিহাসে যা আমাদের জানা মতে এক বিরল ঘটনা। সাধারণত চ্যারিটি প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রসেসিং কস্ট পড়ে ২০-২৫ পার্সেন্ট, অনেক সময় আরো বেশি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এবারের বন্যায় ১২ দিন বিরতিহীনভাবে শুধু প্যাকেজিং ও লোড-আনলোডের কাজ করেছেন প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২৫০০ থেকে ৩০০০ মানুষ। তারা পার্থিব বিনিময় ছাড়াই শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে মানুষের কল্যাণার্থে কাজ করেছেন। তাদের প্রতিদিনের পারিশ্রমিক এক হাজার টাকা হিসাব করলেও একদিনের বিল আসত ত্রিশ লাখ টাকা! এভাবেই, গণ মানুষের আন্তরিক স্বেচ্ছাশ্রম ও আমাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ব্যবস্থাপনা খরচের ক্ষেত্রে আমরা বিরল দৃষ্টান্ত রাখতে সক্ষম হয়েছি। সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য।’