ড. বেনজীর আহমেদ র্যাবের মহাপরিচালক থেকে বাংলাদেশ পুুলিশের মহাপরিদর্শক হওয়ার পর সবার মনে প্রশ্ন ছিল, তিনি কি দাবা ফেডারেশনের সভাপতি থাকছেন? কারণ, কাবাডি ফেডারেশনও ড. বেনজীর আহমেদকে তাদের সভাপতি হিসেবে চাইছিল। এখন কাবাডির সভাপতি সাবেক আইজি ড. জাবেদ পাটোয়ারী।
কয়েক দিন আগে আন্তর্জাতিক দাবা সংস্থার (ফিদে) প্রেসিডেন্ট রাশিয়ার আরকাদি দভোরকোভিচ বাংলাদেশ সরকারের যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল এমপিকে চিঠি দিয়ে দাবা ফেডারেশনের সভাপতি হিসেবে ড. বেনজীর আহমেদকে রাখার অনুরোধ করেছিলেন। কারণ, তিনি নবগঠিত গুরুত্বপূর্ণ দাবা সংগঠন দক্ষিণ এশিয়া দাবা কাউন্সিলেরও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। বাংলাদেশের পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়ার দাবা উন্নয়নেও নেতৃত্ব দিন বেনজীর আহমেদ, সেটা চাইছি ফিদে।
শেষ পর্যন্ত ড. বেনজীর আহমেদকে সভাপতি বহাল রেখেই জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ আজ (রোববার) মেয়াদ শেষ হওয়া নির্বাচিত কমিটি বিলুপ্ত করে ২৬ সদস্যের অ্যাডহক কমিটি ঘোষণা করেছে। যে কমিটিতে সাধারণ সম্পাদক আছেন পূর্বের নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আলহাজ সৈয়দ শাহাব উদ্দিন শামীম।
দাবা ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি
সভাপতি : ড. বেনজীর আহমেদ।
সহ-সভাপতি : তরফদার মো. রুহুল আমিন, কে এম শহিদউল্যা, চৌধুরী নাফিজ শারাফাত ও মো. আবু সাঈদ চৌধুরী।
সাধারণ সম্পাদক : আলহাজ সৈয়দ শাহাব উদ্দিন শামীম।
যুগ্ম সম্পাদক : ড. শোয়েব রিয়াজ আলম ও মাসুদুর রহমান মল্লিক দিপু।
কোষাধ্যক্ষ : মাহির আলী খান।
কার্যনির্বাহী সদস্য : মনিরুজ্জামান পলাশ, কামরুজ্জামান ভুঁইয়া, লিয়াকত আলী খান, জাকির আহমেদ, আলাউদ্দিন সাজু, কাজী জাকেরুল মওলা, শেখ মনিরুল ইসলাম আলমগীর, আঞ্জুমান আরা আকসির, মাহমুদা হক চৌধুরী মলি, মো. বেলাল হোসেন, নিজামুল ইসলাম, মো. রাশেদ হোসেন ফারুক, বাহার উদ্দিন বাহার, নাজাম নাকভি, দেবাশিষ দে, সজল মাহমুদ ও রফিকুল ইসলাম।