পিএসজিতে একটু বেশিই স্বাধীন নেইমার

:
: ৬ years ago

ফ্রেঞ্চ সাংবাদিক এরিক ফ্রোসিও আপাদত ব্যস্ত আছেন নেইমারের জীবনী বিষয়ক বই ‘নেইমার : ব্রাজিলের রাজপুত্র’ লেখার কাজে। এই বই লেখার আগেও এরিক এখন অব্দি কাজ করেছেন এল ইকুইপ, ফ্রান্স ফুটবল এবং চ্যানেল প্লাসের মত স্বনাম ধন্য সংবাদমাধ্যমের হয়ে। তো কিভাবে নেইমারের আত্মজীবনী লেখার কাজে এলেন এমন প্রশ্নের জবাবে এরিক বলেন, ‘নেইমারকে দলে আনার পরপরই তারা আমাকে লেখক হিসেবে ডাকে, আমার মনে পড়ে ২০১৭ এর ঘটনা সেটা। আর আমিও সাথে সাথে এই প্রস্তাব লুফে নেই। মূলত নেইমার আসার পর এখানে তাকে নিয়ে হুলস্থূল শুরু হয়, তাই সবাই তার সম্পর্কে লিখার জন্য আমাকে ফোন করতে থাকে।’

বইটিতে নেইমার সম্পর্কে কি কি থাকবে, বার্সেলোনা ছেড়ে দেওয়া, পিএসজিতে যোগ দেওয়ার পর একের পর এক ঝামেলায় জড়ানো এবং নেইমারের ভবিষ্যৎ কোথায় হবে এসব প্রশ্নের উত্তর ও দেন এরিক। ‘বইটিতে নেইমারের কাছের সকল মানুষদেরকে নিয়েই সাজানো। ছোট বেলা থেকে এখন অব্দি তার পরিবার, বন্ধু-বান্ধুবী, সতীর্থ, কোচ সকলকেই রাখার চেষ্টা করেছি এখানে। তবে নেইমারের সঙ্গে আমার শেষ কথা হয় ২০১১তে, যখন সে বার্সেলোনা না রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দিবে তা নিয়ে দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ছিল। আর পিএসজিতে এসে তার ঝামেলায় জড়ানোর মূল কারন হচ্ছে পিএসজি বোর্ড কতৃক পাওয়া তার অধিক স্বাধীনতা। আর এগুলো পেয়েই অতি উৎসাহী নেইমার নিজের আচরণ সংযত রাখতে পারেনি। সে ভুলে গিয়েছিল যে এটা তার বার্সেলোনা অথবা ব্রাজিল না।’

তবে এখনি নেইমারের দলবদলের পক্ষে নন এই সাংবাদিক। তিনি বলেন, ‘মাত্র এক মৌসুম হল সে এখানে এসেছে। মাত্র ৬ মাস খেলার সুযোগ পেল। আমি মনে করি এটা চরম বোকামি হবে তার জন্য এখনি ক্লাব ছাড়াটা। ওকে যে লক্ষ্যে দলে আনা হয়েছিল তার ছিটেফোঁটাও পূরণ হয়নি এখনও। আর যদি এখন ও দল ত্যাগ করে নিজের নামের ও বারোটা বাজাবে নেইমার, সকলে বলবে একমাত্র টাকাই ওর কাছে সব। চার বছর বার্সেলোনাতে কাটিয়ে তাদের শত্রু রিয়ালে যোগ দেওয়া হবে ওর ক্যারিয়ারে করা সবচেয়ে বড় ভুল।’

ফ্রেঞ্চ সাংবাদিক এরিক ফ্রোসিও আপাদত ব্যস্ত আছেন নেইমারের জীবনী বিষয়ক বই ‘নেইমার : ব্রাজিলের রাজপুত্র’ লেখার কাজে। এই বই লেখার আগেও এরিক এখন অব্দি কাজ করেছেন এল ইকুইপ, ফ্রান্স ফুটবল এবং চ্যানেল প্লাসের মত স্বনাম ধন্য সংবাদমাধ্যমের হয়ে। তো কিভাবে নেইমারের আত্মজীবনী লেখার কাজে এলেন এমন প্রশ্নের জবাবে এরিক বলেন, ‘নেইমারকে দলে আনার পরপরই তারা আমাকে লেখক হিসেবে ডাকে, আমার মনে পড়ে ২০১৭ এর ঘটনা সেটা। আর আমিও সাথে সাথে এই প্রস্তাব লুফে নেই। মূলত নেইমার আসার পর এখানে তাকে নিয়ে হুলস্থূল শুরু হয়, তাই সবাই তার সম্পর্কে লিখার জন্য আমাকে ফোন করতে থাকে।’

বইটিতে নেইমার সম্পর্কে কি কি থাকবে, বার্সেলোনা ছেড়ে দেওয়া, পিএসজিতে যোগ দেওয়ার পর একের পর এক ঝামেলায় জড়ানো এবং নেইমারের ভবিষ্যৎ কোথায় হবে এসব প্রশ্নের উত্তর ও দেন এরিক। ‘বইটিতে নেইমারের কাছের সকল মানুষদেরকে নিয়েই সাজানো। ছোট বেলা থেকে এখন অব্দি তার পরিবার, বন্ধু-বান্ধুবী, সতীর্থ, কোচ সকলকেই রাখার চেষ্টা করেছি এখানে। তবে নেইমারের সঙ্গে আমার শেষ কথা হয় ২০১১তে, যখন সে বার্সেলোনা না রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দিবে তা নিয়ে দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ছিল। আর পিএসজিতে এসে তার ঝামেলায় জড়ানোর মূল কারন হচ্ছে পিএসজি বোর্ড কতৃক পাওয়া তার অধিক স্বাধীনতা। আর এগুলো পেয়েই অতি উৎসাহী নেইমার নিজের আচরণ সংযত রাখতে পারেনি। সে ভুলে গিয়েছিল যে এটা তার বার্সেলোনা অথবা ব্রাজিল না।’

তবে এখনি নেইমারের দলবদলের পক্ষে নন এই সাংবাদিক। তিনি বলেন, ‘মাত্র এক মৌসুম হল সে এখানে এসেছে। মাত্র ৬ মাস খেলার সুযোগ পেল। আমি মনে করি এটা চরম বোকামি হবে তার জন্য এখনি ক্লাব ছাড়াটা। ওকে যে লক্ষ্যে দলে আনা হয়েছিল তার ছিটেফোঁটাও পূরণ হয়নি এখনও। আর যদি এখন ও দল ত্যাগ করে নিজের নামের ও বারোটা বাজাবে নেইমার, সকলে বলবে একমাত্র টাকাই ওর কাছে সব। চার বছর বার্সেলোনাতে কাটিয়ে তাদের শত্রু রিয়ালে যোগ দেওয়া হবে ওর ক্যারিয়ারে করা সবচেয়ে বড় ভুল।’