নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের

:
: ২ years ago

নেদারল্যান্ডস: ২০ ওভারে ১৩৫ (লক্ষ্য ১৪৫ রান)

বাংলাদেশ: ২০ ওভারে ১৪৪/৮

ফল: বাংলাদেশ ৯ রানে জয়ী।

২০০৭ সালের পর সুপার এইট, টেন কিংবা টুয়েলভে বাংলাদেশের কেবলই হারের গল্প। অবশেষে ভিন্ন গল্প তৈরি করলো টাইগাররা। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মূল পর্বে প্রথম জয় পেয়েছে বাংলাদেশ।

তাসকিন আহমেদের দুর্দান্ত বোলিং নৈপুণ্যে ৯ রানে জিতলো বাংলাদেশ। হোবার্টের বেলেরিভ ওভালে শেষ বলে ডাচদের ১৩৫ রানে গুটিয়ে দিলো তারা।

প্রথম ওভারেই তাসকিন জোড়া আঘাত হানেন। তারপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা ডাচরা ঘুরে দাঁড়ানোর আভাস দেয় কলিন অ্যাকারম্যানের ব্যাটে। নিজের শেষ ও ইনিংসের ১৭তম ওভারে তাসকিনের জোড়া আঘাতে বিদায় নেন ডাচ ব্যাটসম্যান। ৪৮ বলে ৬ চার ও ২ ছয়ে ৬২ রানে থামেন তিনি।

মোমেন্টাম যায় বাংলাদেশের পক্ষে। কিন্তু শেষ জুটিতে পল ফন মিকেরেন ও ফ্রেড ক্লাসেন উত্তেজনা তৈরি করেন। শেষ তিন ওভারে ৪০ রান আটকাতে হতো, লাগতো এক উইকেট। তবে দুই প্রান্ত থেকে দুই ব্যাটসম্যান ব্যবধান কমাতে থাকেন। শেষ ওভারে ২৪ রান ঠেকানোর দায়িত্ব পান সৌম্য সরকার। জোরে শট মেরে প্রথম বলেই ২ রান নেন ক্লাসেন। পরের দুই বলে ২ ও ১ রান আসে। চতুর্থ বলে ছক্কা মেরে আবার উত্তেজনা তৈরি করেন মিকেরেন। শেষ ২ বলে লাগতো ১২ রান। পঞ্চম বলে ডাচরা দুই রান নিয়ে জয় একপ্রকার নিশ্চিত হয়ে যায়। ফন মিকেরেন শেষ বলে ডিপ মিডউইকেট দিয়ে ছক্কা মারতে চাইলেও লিটন দাস ক্যাচ নেন।

তাসকিন ৪ ওভারে ২৫ রান দিয়ে চার উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন। দুটি পান হাসান মাহমুদ। একটি করে নেন সাকিব ও সৌম্য।

 

জোড়া আঘাতে তাসকিনের শেষ

শেষ ওভারে আবারও জোড়া আঘাত হানলেন তাসকিন আহমেদ। শারিজ আহমেদের পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উইকেটটি নিলেন তিনি ১৭তম ওভারে। কলিন অ্যাকারম্যানকে ৬২ রানে মাঠছাড়া করেন। প্রথম ওভারে পরপর দুই বলে উইকেট নেন তিনি।

 

তাসকিন পেলেন তৃতীয় উইকেট

দ্বিতীয় স্পেলে বল হাতে নিয়ে শেষ ওভারে নেদারল্যান্ডসের অষ্টম উইকেট তুলে নেন। ৯ রান করে হাসান মাহমুদের ক্যাচ হন শারিজ আহমেদ। ৯৬ রানে ৮ উইকেট নেই নেদারল্যান্ডসের।

 

হাসানের দ্বিতীয় উইকেট

হাসানের দ্বিতীয় শিকার লোগান ফন বিক। একপ্রান্ত আগলে এরই মধ্যে কলিন অ্যাকারম্যান পেয়েছেন ফিফটি। তবে অন্য প্রান্ত থেকে সহযোগিতা পাচ্ছেন না তিনি।

হাসান তার শেষ ওভারের দ্বিতী বলে ফন বিককে (২) তাসকিন আহমেদের ক্যাচ বানান।

জীবন পাওয়া প্রিঙ্গেলকে বোল্ড করলেন হাসান

নাজমুল হোসেন শান্ত পয়েন্টে সহজ ক্যাচ ছেড়ে দেন। জীবন পেয়েও কাজে লাগাতে পারেননি ডাচ ব্যাটসম্যান। দুই বল পর তার মিডল ও লেগ স্টাম্প ভেঙে দেন হাসান। ৬ বল খেলে ১ রানে বিদায় নিলেন প্রিঙ্গেল। ৬৬ রানে নেদারল্যান্ডসের ৬ উইকেট পেলো বাংলাদেশ। ১৩তম ওভারের পঞ্চম বল হওয়ার পর বৃষ্টি নামায় ১৩ মিনিট খেলা বন্ধ ছিল।

ডাচ অধিনায়ককে ফেরালেন সাকিব

১২তম ওভারে বল হাতে নিয়ে সাকিব আল হাসান পেলেন প্রথম উইকেট। নেদারল্যান্ডস অধিনায়ক স্টুয়ার্ট এডওয়ার্ডসকে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে হাসান মাহমুদের ক্যাচ বানান বাংলাদেশের অধিনায়ক। ২৪ বলে ১ উইকেটে ১৬ রান করেন ডাচ ব্যাটসম্যান। ভেঙেছে কলিন অ্যাকারম্যানের সঙ্গে তার ৪৪ রানের জুটি।

সাকিবদের সামনে নেদারল্যান্ডসের প্রতিরোধ

কলিন অ্যাকারম্যান ও অধিনায়ক স্টুয়ার্ট এডওয়ার্ডসের জুটিতে প্রতিরোধ গড়েছে নেদারল্যান্ডস। ১৫ রানে চার উইকেট যাওয়ার পর পঞ্চম উইকেটে হাল ধরেছেন তারা। ১০ ওভারে তাদের স্কোর ৪ উইকেটে ৫১।

দুই ওভারে জোড়া আঘাতে পাওয়ার প্লে শেষ করলো বাংলাদেশ

তাসকিন আহমেদের প্রথম দুই বলেই নেদারল্যান্ডস হারায় দুই উইকেট। চতুর্থ ওভারে জোড়া আঘাত ডাচ ব্যাটিং লাইনে। দুই ব্যাটসম্যান রান আউট। ষষ্ঠ ওভারে ইয়াসির আলী রাব্বি কলিন অ্যাকারম্যানের ক্যাচ না ফসকালে পাওয়ার প্লে শেষে বাংলাদেশ পেতো ৫ উইকেট।

তারপরও ১৪৫ রানের লক্ষ্য দিয়ে প্রথম ৬ ওভারে দুর্দান্ত বাংলাদেশ। ৪ উইকেটে ৩২ রান ডাচদের।

 

সাকিবের ওভারে দুই রান আউট

প্রথম ওভারে তাসকিন আহমেদের জোড়া সাফল্যের পর সাকিব আল হাসানের ওভারে আরও দুটি উইকেট পেয়েছে বাংলাদেশ।

চতুর্থ ওভারে সাকিব বল হাতে নিয়ে ম্যাক্স ও’ডাউডের কাছে ছক্কা খান। পরের বলে ডাচ ব্যাটসম্যান দ্বিতীয় রান নিতে গেলে কলিন অ্যাকারম্যান তাকে ফিরে যেতে বলেন। ততক্ষণে আফিফ হোসেনের থ্রো থেকে নন স্ট্রাইকে স্টাম্প ভেঙে দেন সাকিব। ও’ডাউড ৮ রানে বিদায় নেন।

চতুর্থ বলে টম কুপার (০) হন রান আউট। তৃতীয় রান নিতে গিয়ে স্ট্রাইকিং প্রান্তে নাজমুল হোসেন শান্তর থ্রোয়ে রান আউট হন নাজমুল হোসেন শান্ত।

 

প্রথম বলেই চমৎকার ক্যাচ ধরলেন ইয়াসির

দুই বলে ২ উইকেট তাসকিনের 

ইনিংসের প্রথম বলেই বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দিলেন তাসকিন আহমেদ। নেদারল্যান্ডস ওপেনার বিক্রমজিৎ সিংয়ের ব্যাটে লেগে বল যায় ইয়াসির আলী রাব্বির হাতে। নিচু ক্যাচ হওয়ায় আম্পায়ার রিভিউ দেখে সিদ্ধান্ত জানান। পরের বলে বাস ডি লিডকে পেছনে নুরুল হাসান সোহানের ক্যাচ বানান ডানহাতি পেসার। ওই ওভারে মাত্র ৩ রান দেন তাসকিন।

পরের ওভারে হাসান মাহমুদ ২ রান দেন। তাতে ২ ওভার শেষে নেদারল্যান্ডসের স্কোর ২ উইকেটে ৫ রান।

ডাচদের ১৪৫ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ

শেষ ওভারে মোসাদ্দেক হোসেন তৃতীয় বলে মারেন ছক্কা। পরের বলটিও বাউন্ডারি ছাড়া করতে চেয়েছিলেন, ক্যাচ হতে পারতেন। কিন্তু বেঁচে যান ডাচ ফিল্ডার টম কুপারের হাত ফসকে। ১২ বলে ২০ রানে অপরাজিত ছিলেন মোসাদ্দেক। ৮ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৪৪ রান। ইনিংস সেরা ৩৮ রান করেন আফিফ হোসেন। ইনিংসের সর্বোচ্চ ৪৪ রানের জুটিতেও রয়েছে তার অবদান, সঙ্গী ছিলেন নুরুল হাসান সোহান।

উদ্বোধনী জুটিতে সৌম্য সরকার ও নাজমুল হোসেন শান্ত ৪৩ রান যোগ করেন। এরপর থেকে ছন্দহীন বাংলাদেশ। ৭৬ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর হাল ধরেন সোহান ও আফিফ। তাতে দেড়শর কাছাকাছি বাংলাদেশের সংগ্রহ।

পল ফন মিকেরেন ও বাস ডি লিড সর্বোচ্চ দুটি করে উইকেট নেন। একটি করে পেয়েছেন ফ্রেড ক্লাসেন, টিম প্রিঙ্গেল, শারিজ আহমেদ ও লোগান ফন বিক।

গোল্ডেন ডাক তাসকিন

৭ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর মোসাদ্দেক হোসেনকে সঙ্গ দিতে নেমে একটি বল খেললেন তাসকিন আহমেদ। গোল্ডেন ডাক মারলেন। প্রথম বলেই সপাটে মারতে গিয়ে মিড অফে লোগান ফন বিকের ক্যাচ হন তিনি। ফ্রেডরিক ক্লাসেন তাকে ফেরান।

আফিফ ৩৮ রানে আউট

নুরুল হাসান সোহানকে ফিরিয়ে একই ওভারের শেষ বলে বাংলাদেশের ইনিংস সেরা ব্যাটসম্যান আফিফ হোসেনকে পেছনে স্টুয়ার্ট এডওয়ার্ডসের ক্যাচ বানালেন বাস ডি লিড। ১২৯ রানে ৭ উইকেট হারালো বাংলাদেশ। ২৭ বলে ২ চার ও ২ ছয়ে ৩৮ রান করেন আফিফ।

সোহানের বিদায়ে ভাঙলো ইনিংস সেরা জুটি

নুরুল হাসান সোহান ও আফিফ হোসেনের জুটিতে প্রতিরোধ গড়েছিল বাংলাদেশ। দলীয় স্কোর একশও পার করেন তারা। শেষ পর্যন্ত ৩৭ বলে ৪৪ রানের এই জুটি ভেঙে গেছে সোহানের বিদায়ে।

১৮তম ওভারে বাস ডি লিড শুরু করেন সোহানের উইকেট নিয়ে। ফাইন লেগে পল ফন মিকেরেনের ক্যাচ হন তিনি ১৩ রান করে, ১৮ বলের ইনিংসে ছিল না কোনও বাউন্ডারি। ১২০ রানে ৬ উইকেট হারালো বাংলাদেশ।

জীবন পেলেন আফিফ

২৯ রানে জীবন পেলেন আফিফ হোসেন। ১৬তম ওভারে লোগান ফন বিকের পঞ্চম বলে মিড উইকেটে উড়িয়ে মারেন বাংলাদেশি ব্যাটসম্যান। টিম প্রিঙ্গেলের হাতে পড়েও বল ফসকে যায়। ১৬ ওভারে ৫ উইকেটে ১১০ রান বাংলাদেশের।

আফিফের ছক্কায় বাংলাদেশের একশ

১৫তম ওভারের দ্বিতীয় বলে শারিজ আহমেদকে চার মারেন আফিফ হোসেন। বাঁহাতি ব্যাটসম্যান পরের বলে ছক্কা মেরে দলীয় স্কোর একশ পার করেন।

৩ রানে বোল্ড ইয়াসির

বৃষ্টির পর খেলা শুরু, দলের বিপদে হাল ধরতে পারেননি ইয়াসির আলী রাব্বি। পল ফন মিকেরেনের বলে বোল্ড হন মাত্র ৩ রান করে। নেদারল্যান্ডস পেসারের ইয়র্কারে ব্যাট-প্যাডের মাঝখান দিয়ে বল আঘাত করে স্টাম্পে। ১১তম ওভার শেষে বাংলাদেশ ৫ উইকেট হারিয়ে করেছে ৭৬ রান। ক্রিজে আফিফের সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন নুরুল হাসান সোহান।

বৃষ্টির পর খেলা শুরু

বৃষ্টির কারণে তিন মিনিট বন্ধ থাকার পর শুরু হয়েছে খেলা। আফিফ হোসেন ও ইয়াসির আলী রাব্বি জুটি বেঁধেছেন। ১০ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৪ উইকেটে ৭২।

 

আফিফের ছক্কার পর বৃষ্টি

সাকিব আল হাসান বিদায় নেওয়ার পর ইয়াসির আলী রাব্বি ক্রিজে নেমেছেন। তার সঙ্গে জুটি গড়েছেন আফিফ হোসেন। এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান তার দ্বিতীয় বলে বাংলাদেশের প্রথম ছক্কা হাঁকান। তারপরই নামে বৃষ্টি। মাঠকর্মীরা ক্রিজ ঢেকে দিয়েছেন কাভার দিয়ে।

৩ রানের ব্যবধানে লিটন ও সাকিবের বিদায়

তিন রানের ব্যবধানে আউট হলেন বাংলাদেশের দুই ব্যাটিং স্তম্ভ। পাকিস্তানের বিপক্ষে ত্রিদেশীয় সিরিজে হাফ সেঞ্চুরি করা লিটন দাসকে নিয়ে বিশ্বকাপে ভালো কিছুর প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু তা পূরণ করতে পারলেন না। তিনে নেমে মাত্র ১১ বলে ৯ রান করে বিদায় নিলেন তিনি।

নবম ওভারে লোগান ফন বিকের বলে মিড অফে টম কুপারকে ক্যাচ দেন লিটন। সাকিব আল হাসানের সঙ্গে মাত্র ১৩ রানের জুটি ছিল তার। ৬০ রানে বিদায় নেন লিটন। এরপর ৩ রান যোগ হতেই সাকিব ডিপ মিড উইকেটে বাস ডি লিডের ক্যাচ হন। মাত্র ৯ বলে ৭ রান করেন তিনি। শারিজ আহমেদ দশম ওভারের প্রথম বলে তাকে ফেরান।

 

৪ রানের ব্যবধানে নেই দুই ওপেনার

৪ রানের ব্যবধানে নেই দুই ওপেনার। ষষ্ঠ ওভারের প্রথম বলে পল ফন মিকেরেনের কাছে উইকেট হারান সৌম্য সরকার। পাওয়ার প্লে বাংলাদেশ শেষ করে ১ উইকেটে ৪৭ রানে।

সপ্তম ওভারে টিম প্রিঙ্গেল ফেরান আরেক ওপেনার নাজমুল হোসেন শান্তকে। ২০ বলে চার চারে ২৫ রান করে মিডউইকেটে লোগান ফন বিকের ক্যাচ হন তিনি। দলের ৪৩ ও ৪৭ রানে দুই ওপেনারকে হারালো বাংলাদেশ। ক্রিজে জুটি বেঁধেছেন সাকিব আল হাসান ও লিটন দাস।

৪৩ রানের জুটি গড়ে ফিরলেন সৌম্য

পাওয়ার প্লের শেষ ওভারের প্রথম বলে থেমে গেলো সৌম্য সরকারের ইনিংস। পল ফন মিকেরেনের শর্ট বলে পুল করতে গিয়ে মিড উইকেটে বাস ডি লিডের সহজ ক্যাচ হলেন তিনি। ১৪ বলে ১৪ রান করে আউট বাংলাদেশি ওপেনার।

শান্তর চার বাউন্ডারি

প্রথম ওভারে সৌম্য সরকারের দুই চারে ১২ রান তুলেছিল বাংলাদেশ। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে তাতে দারুণ শুরু করে তারা। পরের দুই ওভারে সতর্ক ব্যাটিংয়ে ৩ ও ৪ রান যোগ করেন।

চতুর্থ ওভারে আগ্রাসী নাজমুল হোসেন শান্ত। বাস ডি লিডকে দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে চার মারেন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। এই ওভারে বাংলাদেশ তুলে নেয় ১৪ রান। পরের ওভারেও ফ্রেড ক্লাসেনের প্রথম দুটি বলে চার মারেন শান্ত।

দুই চারে বাংলাদেশের দারুণ শুরু

প্রথম ওভারে দারুণ শুরু করেছে বাংলাদেশ। ফ্রেড ক্লাসেনের ওভারে দুটি চার মেরেছেন সৌম্য সরকার। ১ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ১২।

টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভে বাংলাদেশ প্রথম ম্যাচ খেলতে নামছে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে। এই ম্যাচে টস জিতে বোলিং নিয়েছে ডাচরা, আগে ব্যাটিং করতে হচ্ছে সাকিব আল হাসানের দলকে।

প্রথম ম্যাচে নামার আগে নিজেদের প্রস্তুতি নিয়ে সাকিব বললেন, ‘হোবার্টে আমরা এসেছি দেরিতে। কিন্তু নিউ জিল্যান্ডে আমাদের ভালো প্রস্তুতি হয়েছে। আমরা ভালোভাবে প্রস্তুত একটি দল। কিন্তু আজ পারফর্ম করতে হবে। অনেক তরুণ খেলোয়াড় আছে যারা সিনিয়রদের দিকে তাকিয়ে। কিন্তু আজ জিততে হলে সবাইকে সমানভাবে ভালো পারফর্ম করতে হবে।’

বাংলাদেশ স্কোয়াড: সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন দাস, সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), আফিফ হোসেন, ইয়াসির আলী রাব্বি, নুরুল হাসান সোহান (উইকেটকিপার), মোসাদ্দেক হোসেন, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, হাসান মাহমুদ।

নেদারল্যান্ডস স্কোয়াড: ম্যাক্স ও’ডাউড, বিক্রমজিৎ সিং, বাস ডি লিড, টম কুপার, কলিন অ্যাকারম্যান, স্কট এডওয়ার্ডস (অধিনায়ক ও উইকেটকিপার), টিম প্রিঙ্গেল, লোগান ফন বিক, শারিজ আহমেদ, ফ্রেড ক্লাসেন, পল ফন মিকেরেন।