অভিজ্ঞান দাস অন্তু বলেন, আমি প্রথমেই শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টে পাকিস্তানী দোসরের নির্মম বুলেটে নিহত হওয়া বাঙালী জাতির রাখাল রাজা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যার জন্য আজ আমরা স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক এবং জাতির পিতার জেষ্ঠ পুত্র শেখ কামাল ও শেখ জামাল ও কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেল সহ পরিবারের শহীদ হওয়া সকল সদস্যবৃন্দ এবং শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত সহ তার পরিবারের সকল সদস্যদের। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ জাতির পিতার নিজ হাতে গড়া সংগঠন।জাতির পিতার মৃত্যুর পর থেকে আমাদের বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একমাত্র অভিভাবক বিশ্ব শান্তির অগ্রদূত মানবতার মা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আপা। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ মেধাবী ও বিনয়ীদের ছাত্র সংগঠন। আমাদের প্রাণপ্রিয় নেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আপা ছাত্রলীগের হাতে বই-খাতা,কলম তুলে দিয়েছেন, ছাত্রলীগকে সবসময় সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশে থেকে কাজ করে যেতে বলেছেন,প্রাণপ্রিয় নেত্রী বলেছেন ছাত্রলীগকে সর্বদা মেধাবী হতে হবে, আর এই সংগঠনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে প্রাণপ্রিয় নেত্রীর বিশ্বস্ত ভ্যানগার্ড বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সংগ্রামী সভাপতি দক্ষিণবঙ্গ তথা সারা বাংলার ছাত্রসমাজের অহংকার শ্রদ্ধেয় নেতা আল-নাহিয়ান খান জয় ভাই ও বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য দাদা দিন-রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আপার স্বপ্নের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে। আমাকে গত ৩১ জুলাই ২০২২ ইং তারিখে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে,আমি এজন্য কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আপার প্রতি এবং বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সংগ্রামী সভাপতি শ্রদ্ধেয় নেতা আল-নাহিয়ান খান জয় ভাই ও বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য দাদার প্রতি এবং একই সাথে এই প্রত্যয় ব্যক্ত করছি দেশের যেকোন ক্রান্তিলগ্নে দেশের মানুষের পাশে ও স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তিকে রাজপথে দাঁতভাঙা জবাব দিতে ও জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বির্নিমানে সর্বদা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আপার নির্দেশনায় আল-নাহিয়ান খান জয় ভাই ও লেখক ভট্টাচার্য দাদার নেতৃত্বে সর্বদা অগ্রনী ভূমিকা পালন করবো।