আমেরিকার নিষেধাজ্ঞার পর ইরানের মিসাইল উৎপাদন কয়েকগুণ বেড়ে গেছে। এমনটাই জানিয়েছেন ইরানের বিমান বাহিনীর শীর্ষ কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমির আলী হাজিজাদেহ।
তিনি আরও বলেন, ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনে ইরান পুরোপুরি স্বনির্ভরতা অর্জন করেছে। একই সঙ্গে ইরানের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি ‘খোররমশাহর’ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সম্পর্কেও কথা বলেন তিনি।
তিনি জানান, ১৩ মিটার দীর্ঘ ক্ষেপণাস্ত্রে ‘নোজকোন’ নামে পরিচিত অগ্রভাগের ওজন ১৮০০ কিলোগ্রাম। দুই হাজার কিলোমিটার বা ১২৪২ মাইল পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র একাধিক লক্ষ্যে আঘাত হানতে সক্ষম বলেও জানান তিনি। ক্ষেপণাস্ত্র তৈরিতে দেশ পুরোপুরি স্বনির্ভর বলেও ঘোষণা করে তিনি বলেন, এ জন্য নকশা প্রণয়ন থেকে শুরু করে কাঁচামাল আহরণ পর্যন্ত সব স্তরে ইরানের নিজস্ব প্রযুক্তি ব্যবহার হয়। তিনি জানান, চৌকস বা স্মার্ট বোমাসহ নৌ এবং স্থল বাহিনীর প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্য সফলতা অর্জন করেছে ইরান।