অপূর্বকে অপহরণ চেষ্টা: ববি সাংবাদিক সমিতির মানববন্ধন

লেখক:
প্রকাশ: ২ years ago

সময় টিভির বরিশাল ব্যুরো প্রধান অপূর্ব অপুর ওপর ন্যাক্কারজনক হামলা ও অপহরণ চেষ্টার প্রতিবাদে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ববি ক্যাম্পাসের সামনে বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (ববিসাস) উদ্যোগে এ কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়। এতে ববির সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃববৃন্দসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।

সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুর রহমানের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক নবীর হোসেন জয়, সদস্য আবু বকর সিদ্দিক শোয়েব, জাকির হোসেন, দেবাশিস দাস, সিদ্দিকুর রহমান, দপ্তর প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাব্বির আহমেদ।

মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুর রহমান বলেন, অপূর্ব অপু দাদার মতো একজন নিষ্ঠাবান সাংবাদিকের ওপর হামলা ও অপহরণ চেষ্টা স্বাধীন সাংবাদিকতার পথে অন্তরায়। এ ঘটনায় সিসি টিভি ফুটেজ থাকার সত্বেও ঘটনায় চার দিন পার হলেও অপরাধীদের গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। আমরা জানিনা কেন পুলিশ এখন অপরাধীদের গ্রেফতার করতে পারেনি। আমরা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির নেতৃবৃন্দ উক্ত ঘটনায় দোষীদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি আবু বকর সিদ্দিক শোয়েব বলেন, বিভিন্ন সময়ে সাংবাদিক নির্যাতনের ঘটনায় বিচার হয় না। তার জন্য অপরাধীরা বারবার এ ধরনের ঘটনা ঘটানোর সাহস পায়। সাংবাদিক অপূর্ব অপু দাদার উপর এই ন্যাক্কারজনক হামলার ঘটনায় দোষীদের আইনের আওতায় এনে বিচার করা হোক যাতে অন্যদের জন্য তা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকে।

সাংবাদিক সমিতির সদস্য ও ববি প্রথম আলো বন্ধু সভার সাধারণ সম্পাদক দেবাশিস দাস বলেন, ঘটনার ৪ দিন অতিবাহিত হলেও পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। এ ঘটনায় সিসিটিভি ফুটেজ এবং গাড়ির নম্বর প্লেট সহ সকল ধরনের প্রমাণ থাকার পরেও পুলিশ এখনও কোন অপরাধীকে গ্রেফতার করেনি। আমরা চাই অপরাধীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা হোক।

প্রসঙ্গত, ২৯ মে বিকেল সাড়ে ৩টায় সময় টিভির বরিশাল অফিসে যাওয়ার পথে ব্যুরো প্রধান অপূর্ব অপুকে অপহরণচেষ্টা চালায় একদল সন্ত্রাসী। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে জড়িতদের শনাক্ত করা গেলেও এখনও কোনো আসামিকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।

সময় টিভির বরিশাল ব্যুরো প্রধান অপূর্ব অপুর ওপর ন্যাক্কারজনক হামলা ও অপহরণ চেষ্টার প্রতিবাদে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ববি ক্যাম্পাসের সামনে বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (ববিসাস) উদ্যোগে এ কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়। এতে ববির সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃববৃন্দসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।

সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুর রহমানের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক নবীর হোসেন জয়, সদস্য আবু বকর সিদ্দিক শোয়েব, জাকির হোসেন, দেবাশিস দাস, সিদ্দিকুর রহমান, দপ্তর প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাব্বির আহমেদ।

মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুর রহমান বলেন, অপূর্ব অপু দাদার মতো একজন নিষ্ঠাবান সাংবাদিকের ওপর হামলা ও অপহরণ চেষ্টা স্বাধীন সাংবাদিকতার পথে অন্তরায়। এ ঘটনায় সিসি টিভি ফুটেজ থাকার সত্বেও ঘটনায় চার দিন পার হলেও অপরাধীদের গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। আমরা জানিনা কেন পুলিশ এখন অপরাধীদের গ্রেফতার করতে পারেনি। আমরা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির নেতৃবৃন্দ উক্ত ঘটনায় দোষীদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি আবু বকর সিদ্দিক শোয়েব বলেন, বিভিন্ন সময়ে সাংবাদিক নির্যাতনের ঘটনায় বিচার হয় না। তার জন্য অপরাধীরা বারবার এ ধরনের ঘটনা ঘটানোর সাহস পায়। সাংবাদিক অপূর্ব অপু দাদার উপর এই ন্যাক্কারজনক হামলার ঘটনায় দোষীদের আইনের আওতায় এনে বিচার করা হোক যাতে অন্যদের জন্য তা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকে।

সাংবাদিক সমিতির সদস্য ও ববি প্রথম আলো বন্ধু সভার সাধারণ সম্পাদক দেবাশিস দাস বলেন, ঘটনার ৪ দিন অতিবাহিত হলেও পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। এ ঘটনায় সিসিটিভি ফুটেজ এবং গাড়ির নম্বর প্লেট সহ সকল ধরনের প্রমাণ থাকার পরেও পুলিশ এখনও কোন অপরাধীকে গ্রেফতার করেনি। আমরা চাই অপরাধীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা হোক।

প্রসঙ্গত, ২৯ মে বিকেল সাড়ে ৩টায় সময় টিভির বরিশাল অফিসে যাওয়ার পথে ব্যুরো প্রধান অপূর্ব অপুকে অপহরণচেষ্টা চালায় একদল সন্ত্রাসী। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে জড়িতদের শনাক্ত করা গেলেও এখনও কোনো আসামিকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।