সোহেল আহমেদঃ নিজের প্রয়োজনে বাসায় রেখে অমানসিক নির্যাতন করে পশুত্বের পরিচয় দিয়েছিলো গ্রেপ্তারকৃত গৃহকর্ত্রী। আদরের সন্তান ছিলো সেই পাষন্ড নারীর কোলেও। অথছ দেমাগ, হিংসার দাবানলে পতিত হল আর এক গরীবের সন্তান নির্যাতিত শিশু লামিয়া। অনাদর, অত্যাচারে মরতে বসেছিলো অবুজ শিশুটি।
সমাজ থেকে ভালো মানুষ মুছে যায়নি। সমাজ থেকে সচেতনতাবোধ শেষ হয়ে যায়নি। সমাজ থেকে প্রশাসনের ওই মমত্ববোধ মানুষের সেবা হারিয়ে যায়নি। যার জ্বলজেন্ত উদাহরন বরিশালের সম্মানিত পুলিশ প্রশাসন। সম্প্রতি ডিবি পুলিশের উদ্ধার করা নির্যাতিত শিশুটিকে এখন চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে।
বরিশালের মাননীয় পুলিশ কমিশনার বিএমপি মোশারফ হোসেন শিশু লামিয়ার চিকিৎসার বিষয়ে নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করছেন। প্রশাসনের উচ্চ পর্যায় থেকে এমন মানবসেবা সত্যিই প্রশংসার দাবীদার। আবার প্রশাসনের অন্যান্ন কর্মকর্তাসহ সাধারন নাগরীকদের অনুপ্রেরনা হতে পারে এটি।