 
                                            
                                                                                            
                                        
করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজের সময়সীমা মাস থেকে কমিয়ে ১৫ দিন করার চিন্তা করা হচ্ছে বলে মন্ত্রিসভার বৈঠকে আলোচনা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার (২৩ আগস্ট) ভার্চ্যুয়াল মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এ তথ্য জানান।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজের সময়টা একটু কমিয়ে দেয়া যায় কিনা। এখন আমরা প্রথম ডোজ দেয়ার এক মাস পর দ্বিতীয় ডোজ দিচ্ছি।
এক মাসের পরিবর্তে ১৫ বা ২০ দিন করে দিতে পারি কিনা, এটা বলেছেন। যদি সম্ভব হয় আমরা সেটাও করবো।
জাহিদ মালেক বলেন, অন্যান্য দেশে ১৫ দিনের মধ্যে দেয়া হয়, সেই দেশের রেফারেন্স টেনে বলা হয়েছে। এখন আমরা ডব্লিউএইচও’র সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আগামী জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারির মধ্যে ৭ থেকে ৮ কোটি মানুষকে টিকার আওতায় আনা যাবে। এ মুহূর্তে গণটিকার কার্যক্রম আমরা করছি না।
কারণ সেই পরিমাণ টিকা আমাদের হাতে নেই। আর আমরা গণ কথাটা হয়ত আগামীতে আর ব্যবহার করব না। অধিদপ্তর থেকে করেছে। আমরা সেই নামটি আর ব্যবহার করব না।
আমাদের হাতে যখন যতটুকু টিকা আসবে, সেই টিকা যত মানুষকে দিতে পারব, তত মানুষের কাছে বার্তা যাবে, তারাই আসবে। লম্বা লাইন আর করতে দেব না।
মন্ত্রী বলেন, সেপ্টেম্বরের মধ্যে ফাইজারের ৬০ লাখ টিকা পাবো। এ মাসে কিছু আসবে, বাকিগুলো সেপ্টেম্বরে। এছাড়া বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মাধ্যমে ১০ লাখ ডোজ টিকা আসবে।