 
                                            
                                                                                            
                                        
চট্টগ্রামে একটি বিউটি পার্লারে মেয়াদোত্তীর্ণ কসমেটিকসের পণ্য দিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই রূপসজ্জার কাজ চালাচ্ছিল প্রতিষ্ঠানের মালিক। অনেকগুলোর পণ্যের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে সেই ২০১০ সালেই।
কিছু পণ্য আছে ২০১২, ২০১৪ ও ২০১৫ সালের দিকে। তিন থেকে সাত বছর আগে মেয়াদ শেষ হলেও মেয়াদোত্তীর্ণ কসমেটিকস দিয়েই গ্রাহকদের সেবা দিত ‘লুসি বিউটি পার্লার’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান।
আজ এই প্রতিষ্ঠানে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানিয়া মুনের নেতৃত্বে অভিযানে উঠে এসেছে বিউটি পার্লারটির প্রতারণার এক অন্যরকম চিত্র। এসময় পার্লারটিকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানিয়া মুন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অভিযানে দেখা যায়- এমন মেয়াদোত্তীর্ণ মেকআপ আইটেম এবং শ্যাম্পু-কসমেটিকস ব্যবহার করা হচ্ছিল লুসি বিউটি পার্লারে। মেয়াদোত্তীর্ণ কসমেটিকস তারা গ্রাহকদের ওপর ব্যবহার করছিল। এছাড়া ফ্রিজে পুরোনো ও নষ্ট হয়ে যাওয়া হারবাল প্রোডাক্ট সংরক্ষণের পাশাপাশি মাছ-মাংস রাখা হচ্ছিল। তবে জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এসব কার্যক্রম চালানোয় এবং প্রতিশ্রুত সেবা জনগণকে না দেওয়ায় প্রতিষ্ঠানটিকে এক লাখ টাকা জরিমানার পাশাপাশি সতর্ক করা হয়েছে বলে জানান তিনি।