বৃহস্পতিবার (১৪ জুন) এই নীতিমালা জারি করা হয়েছে। যা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাচ্ছে।
এর আগে যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থীরা যে কোনো বয়সে বেসরকারি স্কুল-কলেজে শিক্ষক হওয়ার সুযোগ পেতেন।
সরকারের জারি করা নীতিমালায় বলা হয়েছে, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের চাকরিতে প্রথম প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩৫ বছর। তবে সমপদে বা উচ্চতর পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে ইনডেক্সধারীদের জন্য বয়সসীমা শিথিলযোগ্য।
‘বয়স ৬০ বছর পূর্ণ হওয়ার পর কোনো প্রতিষ্ঠানে প্রতিষ্ঠান প্রধান, সহকারী প্রধান শিক্ষক বা কর্মচারীকে কোনো অবস্থাতেই পুনঃনিয়োগ বা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া যাবে না।’
নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা এক প্রতিষ্ঠান থেকে আরেক প্রতিষ্ঠানে বদলি হতে পারবেন। বদলি বিষয়েও নীতিমালায় বিস্তারিত ব্যাখ্যা রয়েছে।
নীতিমালা অনুযায়ী, এমপিওভুক্তির তারিখ থেকে ১০ বছর সন্তোষজনক চাকরি পূর্ণ হলে পরবর্তী উচ্চতর বেতন গ্রেড পাবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা। পরবর্তী ছয় বছর পর একইভাবে উচ্চতর গ্রেড পাবেন তারা। তবে চাকরি জীবনে দুটির বেশি উচ্চতর গ্রেড বা টাইম স্কেল পাবেন না।
 
 
 
                                            
                                                                                            
                                        
 
                                         
                                         
                                         
                                         
                         
                         
                        