 
                                            
                                                                                            
                                        
একজন বিতর্কিত তসলিমা নাসরিন! দেশের নয় পুরা পৃথীবির জন্য ভয়ঙ্গকর। যার কথায় দেশ ও জনগণ এবং রাজনৈতিক গুনিজনরাও তোপের মুখে পড়তে হয়। যা তসলিমা নাসরিন বর্তমানে বিতর্কিত তসলিমা নাসরিন বললেই চলে। সমাজে কিছু লোক আজে যারা নিজের খেয়ে অন্যের সাথে শত্রুতা বাড়ায়। নিজের খেয়ে নিজের ধর্মকে আঘাত করেন। এমন একজনের মধ্যে তিনি। যার জন্য বেশি বিতর্কের মধ্যে পড়তে হয় মুসলিম ধর্ম ইসলাম নিয়ে। আর এনিয়ে সমালোচনার ঝড় বয়ে যায় পুরো পৃথীবিতে।
মনে পড়ে বছর খানেকের কথা? তসলিমা নাসরিনকে দেশ থেকে যখন নিষিদ্ধ করেছিল সরকার তখন সে একটা কথা বলেছিল নিজেকে সে মহান ব্যক্তিত্বও দাবি করে গিয়েছিল। কিন্তু আমি বর্তমানে দেখছি তসলিমা নাসরিন দেশ থেকে চলে গেলেও রেখে গিয়েছে কিছু তার মতন বীজ। যা এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি। ফেসবুকে মেয়েদের বিভিন্ন গ্রুপ কিংবা পেইজ গুলোতে খুব টেকনিক্যালি মেয়েদের তছলিমার আদর্শ শেখানো হচ্ছে। শেখানো হচ্ছে আরও উগ্র বানানো। কিন্তু আমাদের মা বোনেরা বুজতে পারছে না এটা যে নারীবাদীতার খুব গোপন কৌশল। তসলিমা নাসরিন উলঙ্গ হয়ে রাস্তায় হাটলেও তার মান সম্মান যাবেনা। কারণ যার মান নেই তার আবার মান সম্মানের ভয় থাকেনা। বর্তমনে উনি মেয়েদেরকে রাস্তায় নামানোর পায়তারা করছেন। একজন ছেলে যা পারে একটি মেয়ের পক্ষে তা কখনো করা সম্ভবন নয়। কিন্তু কথায় আছে বিচার মানি বড় তাল আমার। তসলিমা নাসরিনের কথা হলো আমি মরে যাব তবুও আমার মতন বিজকে মরতে দিবনা।
তসলিমা নাসরিন ফেসবুকে লিখেছেন, “জনসংখ্যার অর্ধেকের চেয়ে বেশি লোক যে দেশে মাঠে জংগলে পেচ্ছাব পায়খানা করে, সে দেশে টয়লেট ব্যবহার করার পক্ষে একখানা চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হয়েছে! সাধু উদ্যোগ। চলচ্চিত্রে চেষ্টা করা হয়েছে টয়লেট ব্যবহার করার ব্যাপারে মানুষকে সচেতন করার। তবে ছবিটিতে মূলত যা বলা হয়েছে তা হলো, মেয়েরা পাবলিকের সামনে ন্যাংটো হয়ে পেচ্ছাব পায়খানা করতে বসে, এটা অত্যন্ত লজ্জার ব্যাপার। মেয়েদের লজ্জা নিবারণ করতেই টয়লেটের প্রয়োজন অনুভব করে কিছু মানুষ। কিন্তু টয়লেট যে একই রকম জরুরি পুরুষের জন্য সে কথা বলা হয় না। এটি যে সবার স্বাস্থ্যের জন্য দরকার তাও বলা হয় না। মানুষ তো মাঠে ঘাটে পায়খানা করে পরিবেশকে যে দুষিত করছে, সে ব্যাপারে কিছু শিখলো না। এই শিক্ষাটাই যদি দেওয়া না হয়, তবে এই সিনেমাকে শিক্ষামূলকই বা বলি কী করে! এটা কতটা যুক্তিকতা। মানুষ বুঝেনা তার মনমতলব আসলে কি? কি চায় তসলিমা? সে কোন পথে চলছে? কার অনুসারী? শেষ পর্যায় তার পরিনতি কি হতে পারে? নিষিদ্ব তসলিমাকে প্রতিহত করুন।