গ্রামীণফোনের ৫০ লাখ ফোর–জি গ্রাহক

লেখক:
প্রকাশ: ৭ years ago

ফোর–জি চালুর আট মাসের মধ্যেই গ্রামীণফোন দেশের প্রথম অপারেটর হিসেবে ৫০ লাখ ফোর–জি গ্রাহক অর্জন করেছে। ফোর–জি ডিভাইসের উচ্চমূল্য এবং ইকোসিস্টেমে এসব ডিভাইসের অভাব থাকার পরও এই সাফল্য কোম্পানির জন্য একটি বড় অর্জন।

এই বছরের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে ফোর–জি চালু হওয়ার পর অপারেটররা দ্রুত কাভারেজ সম্প্রসারণ করে। ফোর–জি চালু হওয়ার পর সবার হাতে উচ্চগতির ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতির মাধ্যমে দেশে ডিজিটালাইজেশনের এক নতুন যুগ সূচিত হয়েছে।

গ্রামীণফোনের ডেপুটি সিইও এবং সিএমও ইয়াসির আজমান বলেন, ‘আমাদের নেটওয়ার্ক এবং সেবার ওপর গ্রাহকদের আস্থা দেখে আমরা সম্মানিত বোধ করছি। আমরা সব সময় সেবার উচ্চ মান বজায় রাখতে এবং গ্রাহকদের সেরাটি দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ফোর–জি নেটওয়ার্ক বিস্তারের সময় গ্রাহকদের সেরা অভিজ্ঞতা প্রদানে আমরা সংখ্যার থেকে মানের ওপর বেশি গুরুত্ব আরোপ করেছি।’

গ্রামীণফোনই এ দেশে প্রথম মোবাইল ইন্টারনেট চালু করে এবং তা সারা দেশে ছড়িয়ে দিয়ে মানুষকে তথ্যের জগতে প্রবেশ করার সুযোগ করে দেয়। বর্তমানে ৩ কোটি ৬০ লাখের বেশি গ্রাহক নিয়ে গ্রামীণফোন দেশের বৃহত্তম ইন্টারনেট সেবা দানকারী। গ্রামীণফোন প্রতিশ্রুত মান বজায় রেখে ক্রমান্বয়ে সারা দেশে ফোর–জি সেবা বিস্তার করে চলেছে। গ্রাহকেরা *১২১*৩২৩২# ডায়াল করে জানতে পারবেন যে তাঁদের সিম ফোর–জি উপযোগী কি না। যদি না হয়, তাহলে কাছাকাছি থাকা সিম পরিবর্তন কেন্দ্র বা গ্রামীণফোন সেন্টারে গিয়ে সিম পরিবর্তন করতে পারবেন গ্রাহক। সিম ফোর–জিতে রূপান্তর করলে গ্রাহকেরা সাত দিন মেয়াদি ৫ জিবি ইন্টারনেট পাবেন বিনা মূল্যে। বিঞ্জপ্তি।

জাতীয়প্রচ্ছদ এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় বর্তমান সরকার বদ্ধ পরিকর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে প্রথমেই স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেন।তিনি বলেন, বর্তমান সরকার প্রতিটি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রয়োজনীয় সামগ্রী প্রদানের জন্য বৃহৎ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এজন্য চাই সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা। স্বাস্থ্য খাতে কোনো প্রকার অনিয়ম দুর্নীতি সহ্য করা হবে না। এ লক্ষ্যে কমিটির সকলকে সচেষ্ট থাকতে হবে।শনিবার পিরোজপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় তিনি এসব কথা বলেন।সভায় পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক আবু আলী মো. সাজ্জাদ হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোল্লা আজাদ, সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ মো. শাহ আলম, পিরোজপুরের সিভিল সার্জন ডা. মো. ফারুক আলম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হক, ইউএনও সরকার আব্দুল্লাহ আল মামুন বাবু, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. তানভীর সিকদার, ওসি মো. কামরুজ্জামান তালুকদার প্রমুখ বক্তব্য দেন।এর আগে মন্ত্রী স্বরূপকাঠি পৌর গোরস্থান ও শ্মশান ঘাটের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন শেষে পৌরসভার মেয়র মো. গোলাম কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সুধী সমাবেশে যোগ দেন।সেখানে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হয় এমন কোন কাজ না করার জন্য তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান।পরে মন্ত্রী জাতীয় সমবায় দিবসের র‌্যালিতে অংশ গ্রহণ করেন। সব শেষে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সকল সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন।গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী বলেন, ‘দলে থাকবেন আর দলের সিদ্ধান্ত বিরোধী কাজ করবেন, তা হবে না। অনুপ্রবেশকারীকে দলে স্থান দেওয়া হবে না। শেখ হাসিনা রাত-দিন পরিশ্রম করে দেশের উন্নয়ন করে চলছেন। এ ধারা অব্যহত রাখতে আওয়ামী লীগের সকল নেতাকর্মীকে ঐক্যবদ্ধ থেকে কাজ করতে হবে।’
৬ years ago